শেষ পর্যন্ত দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির শপথ অনুষ্ঠানে যাওয়া বাতিল করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নির্বাচনে বিপুল জয়ের পর এবার মন্ত্রিসভা গঠনের পালা। ৩০ মে বৃহস্পতিবার দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মােদি।
লােকসভা নির্বাচনে গান্ধিনগর থেকে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল। সেই সময় থেকেই জল্পনা শুরু হয় শাহকে নিয়ে। কেন্দ্রে বিজেপি ফিরলে তবে কী শাহ মন্ত্রিত্ব পাবেন?
লােকসভা ভােটে এনডিএর বিপুল জয়ের পরে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছিল, অরুণ জেটলি কি ফের অর্থমন্ত্রী হচ্ছেন? বুধবার দুপুরে টুইট করে জেটলি নিজেই সব জল্পনার অবসান ঘটালেন।
লােকসভা নির্বাচনে দল এবং নরেন্দ্র মােদির বিপুল জয়ের জন্য শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। কিন্তু তারপরেও মােদির শপথে ডাক পেলেন না ইমরান খান।
কংগ্রেসের গা থেকে পরিবারতন্ত্রকে ছেটে ফেলতে কংগ্রেস সভাপতি পদ ছাড়ার সিদ্ধান্তে অনড় রইলেন রাহুল গান্ধি।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্ব নির্ধারিত সফলসুচির কারণে এবারও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানে থাকতে পারছেন না।
নরেন্দ্র মােদিকে সামনে রেখে দেশের কুর্সি দখলের লড়াইতে নেমেছিল বিজেপি। হাতেনাতে ফল মিলেছে। মােদি-শাহের রণকৌশল বিরােধী শিবিরকে ধারেকাছে ঘেঁসতে দেয়নি। বিজেপির একার ঝুলিতেই রয়েছে ৩০৩টি আসন।
শনিবার ন্যাশনাল ডেমােক্র্যাটিক জোটের সংসদীয় নেতা নির্বাচিত হয়েছেন। এদিনই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করে সরকার গঠনের প্রস্তাব দিলেন নরেন্দ্র মােদি।
১৭ মে শুক্রবার তিনি বিজেপি সভাপতি অমিত শাহকে নিয়ে দিল্লির বিজেপি সদর দফতরে সাংবাদিক বৈঠক করলেও সাংবাদিকদের কোনও প্রশ্নের উত্তর দেননি,বরং সেই প্রশ্নগুলি বুদ্ধি করে ঠেলে দিয়েছেন অমিত শাহের দিকে।