গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দাদা রাহুল গান্ধি এবং কংগ্রেসের বেশ কিছু কর্মী এরকম একটা ব্লকবাস্টার প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনায় চমকিত হয়ে উঠেছিলেন।কিন্তু সেখানে অজয় রাই নামে একজন স্বল্পপরিচিত নেতা দাঁড় করানাের ফলে প্রিয়াঙ্কা বা রাহুলের কোনও ক্ষতি না হলেও কংগ্রেসের সাধারণ কর্মীদের মধ্যে উদ্দীপনায় ভাঁটা পড়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট অনেক ঝড় কাটিয়ে এসেছে,তাই বর্তমান গােলমালও সে কাটিয়ে উঠবে বলেই আশা করা যায়।ত
সম্প্রতি এক শুনানির সময় বিলকিস বানোর কৌসুলি বলেন,‘প্রত্যেকটি স্তরের মর্যাদা থেকে তিনি বঞ্চিত, ভরণপােষণের কোনও ব্যবস্থা নেই তাঁর, তাঁকে যাযাবরের জীবন কাটাতে হচ্ছে
দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে সর্বোচ্চ আদালতের সামনে হাজির হওয়ারও প্রয়ােজন পড়তে পারে কমিশনের বক্তব্যে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিল।
ক্ষমা নয়, এবারও শুধুই গতানুগতিক দুঃখপ্রকাশ। ১৯১৯ সালে অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগের ইংরেজ সৈন্যদের সেই বর্বরতার, সেই অমানুষিকতার ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আশা করা গিয়েছিল বর্তমান ব্রিটিশ সরকার সেই ঘটনার জন্য ভারতবাসীর কাছে ক্ষমা চাইবে কিন্তু বর্বরতার সেই ১০০ বছর পরও, ব্রিটিশ সরকার ঘটনাকে 'দুঃখজনক' বলেই ছেড়ে দিলেন, যা সর্বস্তরের ভারতবাসীকে আঘাত দিয়েছে।
২৫ বছরের পুরনো এই সংস্থার বন্ধ হয়ে যাওয়াকে সরকারিভাবে 'সাময়িক' বলা হলেও কোনও ইতিবাচক উদ্যোগের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না
নির্বাচন কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতার সঙ্গে যে আপোস করা হয়েছে তা নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
বাংলাদেশ ভারতের সবচাইতে কাছের দেশ,তার সঙ্গে সম্পর্ক মধুর।তাই বলে সেই দেশের কোনও নাগরিক প্রচ্ছন্নভাবে অপরদেশের রাজনৈতিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবেন তা অনুচিত বলেই মেনে নেওয়া যায় না।