কলকাতা থেকে গুয়াহাটি যেতে হবে। টাকা ও মন্ত্রিত্ব পাওয়ার আগে অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মার কাছে গিয়ে কথা দিতে হবে, ঝাড়খণ্ডে নতুন সরকারকে সমর্থন করার।
বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মা। দু'জনেই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের আমন্ত্রণে এসেছিলেন দার্জিলিঙের রাজভবনে।
অসম মিজোরাম সীমানায় সংঘর্ষের পর পরিস্থিতি এখনও উত্তপ্ত। এরই মধ্যে অসমের মুখ্যমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়ে দিলেন, তাঁর সরকার সীমানায় শান্তি চায়।
অসম বিধানসভায় নতুন বিল পেশ করা হল গাে-সুরক্ষা। এই বিলে বলা হয়েছে, মন্দির চত্বরের ৫ কিলােমিটারের মধ্যে গাে-মাংস এবং মাংসজাত পণ্য কেনা-বেচা করা যাবে না।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা আবেদন করলেন বিরােধী বিধায়কদের কাছে, আপনারাও বিজেপিতে যােগ দিন। আমরা জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবার কল্যাণে কাজ করব।
৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপি-এনপিপি মিলিয়ে মোট সংখ্যা ২৯। সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলেও বিজেপি'র বীরেন সিংয়ের নেতৃত্বেই সরকার চলছিল।
সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়েই প্রকাশিত হল অসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি)-র চুড়ান্ত তালিকা। এনআরসির জন্য অনিশ্চিত হয়ে পড়ল ১৯ লক্ষ মানুষের ভবিষ্যৎ।