গরমের দাবদাহে পুড়ছে বাংলা। যেহেতু এখন স্কুলগুলো খুলে গিয়েছে তাই করুণ দশা পড়ুয়াদের। এই গরমের মধ্যে স্কুলে যেতে অনেক পড়ুয়াই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
করোনা পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট নিয়মবিধি মেনে সবই স্বাভাবিকভাবে চলছে রাজ্যে। তাহলে স্কুল কেন খোলা হচ্ছে না? স্কুল খুলতে রাজ্য সরকার নির্দিষ্ট নীতি তৈরি করুক।
করোনা আতঙ্ক কমেছে। সতর্কতা মেনে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার জন্য সচেতনতার প্রচার চালাচ্ছে রাজ্য সরকার। আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে।
১৬ই নভেম্বর থেকে রাজ্যে খুলছে স্কুল শিলিগুড়িতে প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। উত্তরকন্যায় প্রশাসনিক বৈঠকে এই নির্দেশ দেন তিনি।
দেশের প্রতি দেশপ্রেম ও কর্তব্য সম্পর্কে পড়ুয়াদের সজাগ করার লক্ষ্যে দিল্লির সমস্ত স্কুলগুলােতে 'দেশভক্তি কারিকুলাম' চালু করল দিল্লি প্রশাসন।
‘জলস্বপ্ন প্রকল্পের' পরিধি আরও বিস্তৃত করার সিদ্ধান্ত নিল নবান্ন। এই প্রকল্পের আওতায় এবার আনা হচ্ছে স্কুল, অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিকে।
শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখার্জি এবং বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে উঠে বকেয়া স্কুল ফি সংক্রান্ত মামলা।
বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের অনলাইন ক্লাসে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া এবং তাঁদের অভিভাকরাও উপস্থিত ছিলেন। ক্লাস চলাকালীন হঠাৎ ভেসে ওঠে পর্নের দৃশ্য।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হবে নির্ধারিত সূচি মেনেই। তবে নিজ নিজ স্কুলে। সংসদ আরও বলেছে, শিক্ষার্থীদের পাঠক্রমের বােঝা কমানাের কথা।
মঙ্গলবার থেকে বন্ধ থাকবে রাজ্যের সমক্ত স্কুল।সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাজ্যের শিক্ষা দফতর।গরমের ছুটি এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।