সেচমন্ত্রী ড.সৌমেন মহাপাত্রের কথায় মুখ্যমন্ত্রীর মাধ্যমে যে কর্মসংস্থানের দিশা দেখাবে বাংলা, শিল্পপতিদের মন্তব্য, সেই নীতি প্রমাণ করে।
রাজ্য সরকারের অন্যতম লক্ষ্য শিল্পায়ন। সেকথা মাথায় রেখেই রাজ্যের শিল্প সম্মেলনকে সার্থক করে তুলতে রাজ্য শিল্প উন্নয়ন পর্ষদের বৈঠক ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী।
এই ধর্মঘটের ফলে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হলেও আখেরে যে তাহারা লাভবান হবেন সেই কথাই বললেন সিপিআইএম পলিট ব্যুরো নেতা মহম্মদ সেলিম।
আসন্ন পুরভোট এবং রাজ্যপালকে শিল্পের ব্যাপারে সহযোগিতা করার মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বান নিয়ে সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলে,তিনি চরম কটাক্ষ করেন রাজ্য সরকারকে।
রাজ্যে প্রতিদিন যা ডিমের চাহিদা তা রাজ্যে উৎপাদিত ডিম থেকে মেটে না।তাই রাজ্যের যুব সম্প্রদায়কে হাঁস-মুরগির পােলট্রি করার পরামর্শ মুখ্যমন্ত্রীর।
রাজ্যের শিল্পায়নে গতি আনতে ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রােমােশন বাের্ড গঠন করল রাজ্য সরকার। সােমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
রাজ্যে চতুর্থ দফায় ভােট হুগলির ১০ টি কেন্দ্রে ভােট গ্রহণ হবে।যার মধ্যে ২০১১ সালে এই সিঙ্গুর কেন্দ্রই রাজ্যে পালা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা নিয়েছিল।
নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী বলেন,তথ্য প্রযুক্তি শিল্প হলে,বাংলার যুব সম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান হবে।অতিমারীতে শিল্প বিনিয়ােগকারীদের লগ্নির ইচ্ছেপ্রকাশকে স্বাগত মমতা