সংশােধিত নাগরিকত্ব আইন, জাতীয় জনসংখ্যা রেজিস্টার ও নাগরিকপঞ্জি নিয়ে ঐক্যমত হওয়ার লক্ষ্যে বৈঠকের প্রয়ােজন হয়।
শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে মহারাষ্ট্রে জাতীয় জনসংখ্যা পঞ্জি তৈরিতে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা ঘােষণা করেছেন।
মহারাষ্ট্রে শিবসেনা-কংগ্রেস-এনসিপি জোট সরকার গঠনের জন্য প্রবীণ নেতা শরদ পাওয়ারকে কৃতজ্ঞতা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলাে থেকে আমজনতার নজর সরাতে প্রশাসন নাগরিকত্ব আইন ও প্রস্তাবিত নাগরিকপঞ্জীকে ব্যবহার করছে বলে মন্তব্য করলেন শরদ পাওয়ার।
মােদি প্রশাসন তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল বলে রিপাের্ট প্রকাশ হয়েছে, তা খারিজ করে দিয়েছে শরদ পাওয়ার।
শীর্ষ আদালত মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শক্তি পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ফড়নবিশ ইস্তফা দেন।
ঠাকরে পরিবার রিমােট কন্ট্রোল ছেড়ে সরাসরি প্রশাসনিক পদে বসে শাসন করবে মহারাষ্ট্র। এটা শুধু মহারাষ্ট্রে নয়, দেশের রাজনীতির পক্ষেই তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।
২৩ তারিখের ঘটনার পর সবাই অপেক্ষা করেছিলেন শরদ পাওয়ার এই গােটা ঘটনাক্রম নিয়ে কী বলেন।
মহারাষ্ট্রে আস্থা ভােটের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের ওই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন কংগ্রেস সভানেত্রী সােনিয়া গান্ধি।
সরকার নিয়ে নাকি উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের সঙ্গে কোনও কথাই বলেননি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ।