২০১৫ সালের কলকাতা পুরভোটে এই ওয়ার্ড ভোটে থেকে ছ'হাজার জিতেছিলেন শোভন। শুরু থেকেই ১৩১ নম্বর ওয়ার্ডের উপর নজর ছিল রাজনীতির কারবারিদের।
বাড়ি ছাড়ার জন্য রত্না চট্টোপাধ্যায়কে আইনি নোটিস পাঠালেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়িটি তিনি কিনে নিয়েছেন বলে নোটিসে দাবি করেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
শােভন বলেন, আমার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির শুধু পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নয়, সব কিছু লিখে দিয়েছি বৈশাখীকে। আমার অবর্তমানে নয়, এখন থেকেই সবকিছুর অধিকারিণী বৈশাখী।
শােভনকে হাসপাতালে জোর করে আটকে রাখা হচ্ছে বলে অভিযােগ করলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
রত্না চট্টপাধ্যায় শপথগ্রহণের পর জানিয়েছে- আপত্তি তো ওঁদের ছিল, শোভন-বৈশাখী ফিরে এলে আপত্তি নেই। আমি কখনো বলিনি-ওরা থাকলে রাজনীতি করবোনা, তৃণমূল করবোনা।