সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি নামে এক বেসরকারি সমীক্ষক সংস্থা জানালাে- করােনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় এপ্রিল মাসে কর্মহীন হয়েছে ৭০ লক্ষ ভারতবাসী।
অভাবের তাড়নাতে উচ্চ শিক্ষিত ছেলের হাতে খুন হলেন বাবা-মা। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়া শিবপুরের কৈপুকুর এলাকাতে।একটি আবাসনের চারতলা দুর্গন্ধ আসছিল।
যুব সমাজকে প্রাধান্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি ও নীতিশ কুমারের খামতিকেই দায়ী করলেন। এজন্য তারা কেউই যুবসমাজের কর্মসংস্থান করে উঠতে পারছেন না।
বিশ্বব্যাঙ্কের সমীক্ষা অনুযায়ী ২০১৫ সালে দারিদ্রের হার ছিল ৯.২ শতাংশ। ২০২০ সালে করােনার ভয়াবহ প্রকোপ না পড়লে, এই দারিদ্রের হার কমে দাঁড়াত ৭.৯ শতাংশ।
মােদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানাের পরই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বেকারত্ব ইস্যুতে আক্রমণ শানিয়েছেন রাহুল গান্ধি।
বেকারত্ব, অর্থনীতির বেহাল দশা সহ বেশ কয়েকটি ইস্যুকে সামনে রেখে এদিন কেন্দ্রীয় সরকারের সমালােচনায় মুখর হয়েছেন রাহুল গান্ধি।
অসংগঠিত ক্ষেত্র তো বটেই করোনা কালে বেতনভুক কর্মচারীদের কাজ হারানোর সংখ্যাও অনেক। শুধু জুলাই মাসেই কাজ হারিয়েছেন ৫০ লাখ চাকরিজীবী।
দেশের চাকরির বাজারে বড়সড় সঙ্কট আসতে চলেছে। আগামী দিনে যুব সমাজের জন্য চাকরির ব্যবস্থা করতে পারবে না ভারত সরকার।
করোনা বিপর্যয়ের আগে থেকেই দেশের বেকারত্ব এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ শানাচ্ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ পুরোটাই নতুন নয়। কিছু আর্থিক ব্যবস্থা আগেই ঘোষিত হয়েছিল। এর পাশাপাশি রিজার্ভ ব্যাঙ্কও কিছু আর্থিক উজ্জীলী প্রস্তাবও ঘোষণা করেছিল।