মরশুমি বর্ষায় জেরবার তামাম ভারত-পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ, টানা কয়েকদিন ধরে চলা ভারি বর্ষণে কয়েকটি রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
২০১৮ সালেই ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বন্যার শিকার হয়েছিল কেরল। ১৬ আগস্ট থেকে অবিশ্রান্ত বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে রাজ্য, মরা গিয়েছিলেন ৪৮৩ জন।
দেশের কয়েকটি রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হচ্ছে। প্রবল বৃষ্টির জেরে রাজ্যগুলিতে তৈরি হয়েছে এই পরিস্থিতি।
২৫টি জেলা বন্যায় সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । দশ হাজারের বেশি পরিবার জলবন্দি রয়েছে বেশ কয়েকদিন ধরে।
বন্যার আশঙ্কায় নদীর তীরবর্তী অঞ্চল থেকে বেশ কিছু পরিবারকে নিরাপদ স্থানে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
লাগাতার বৃষ্টির কারণে শােচনীয় অবস্থা অসমের । প্রবল বৃষ্টির কারণে বন্যায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। রাজ্যের ২৭টি জেলার মধ্যে ২১টি জেলা জলের তলায়। উত্তর - পূর্বের ওই রাজ্যের ৮ লক্ষের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বন্যায়।
খাতায় কলমে এখন বর্ষাকাল হলেও বৃষ্টির দেখা নেই। তা সত্ত্বেও বন্যা পরিস্থিতির জন্য আগাম প্রস্তুতি নিতে চান সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।
বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে ভোটারদের ভোট দিতে বলাচ্ছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের কাছে এই নিয়ে নালিশ করবেন বলে সতর্ক করলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সিং বলেন যে ১৬টি রাজ্যের ৩৬২টি জেলা খরায় জর্জরিত, আবার আসাম, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারে প্রতিবছর বন্যা হয়।তাঁর মতে এর কারণ রাজনৈতিক দলগুলির পরিকল্পনার অভাব।