মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে ফের এক চিকিৎসকের মৃত্যু হল করোনাভাইরাসের সংক্রমণে। ভারতে এখনও পর্যন্ত কোভিডে সবথেকে বেশি চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে।
এইমস নিয়ম জারি করেছে, কেবল মাত্র অ্যাসিম্পটম্যাটিক হলেই অর্থাৎ করোনার কোনও উপসর্গ না থাকলে, তবেই বসা যাবে এই পরীক্ষায়।
আশি বছরের এক বৃদ্ধকে হাসপাতালের বিছানায় দড়ি বেঁধে রাখার ঘটনা ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের শাজাপুরের হাসপাতালে। তিনি চিকিৎসার খরচ মেটাতে পারেননি এটাই তার অপরাধ।
মমতা পরিযায়ী শ্রমিক, পর্যটক এমনকী চিকিৎসা করতে গিয়ে ভিনরাজ্যে আটকে পড়া মানুষজনকে আর্থিক সাহায্য পাঠানোর আশ্বাস দিয়ে স্বস্তি দিলেন।
করোনা আক্রান্তের মৃত্যুর জেরে এনআরএস, আরজিকর-এর পর এবার মেডিকেল কলেজেও কিছু বিভাগে তালা পড়ল।
বেঙ্গালুরুতে আরও এক ডাক্তারের শরীরে মিলল করোনার জীবাণু। এই নিয়ে কর্নাটকে দু'জন ডাক্তার কোভিড ১৯-এ আক্রান্ত হলেন।
দেশে ফের চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনা। এবার হায়দ্রাবাদে করোনাভাইরাস রোগীর হাতে মার খেলেন এক রেসিডেন্ট ডাক্তার।
রোগীদের পরিবারের লোকের তাণ্ডবে শনিবার রণক্ষেত্রে পরিণত হল শ্রীনগরের সরকারি হাসপাতাল। সেই সুযোগে হাসপাতাল থেকে বেপাত্তা হয়ে যান ২৬ রোগী।
সরকারি হাসপাতালে টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট চিকিৎসা পরিষেবারও পরিকল্পনা
চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তিপক্ষদের গাফিলতির জন্য প্রাণ হারাল এক চার দিনের শিশু।