প্রতিবেশী দেশের সীমানা কুক্ষিগত করতে সিদ্ধহস্ত চিন।যেনতেন প্রকারে ভারতের সীমান্তে ঢোকার চেষ্টা করে বহুবার প্রতিহত হয়েছে ভারতের হাতে।তবু চেষ্টার শেষ নেই তার।
বেজিংয়ের চোখ রাঙানি কোনো কাজেই আসেনি। চিনকে তোয়াক্কা না করেই দক্ষিণ চিন সাগরে মহড়া দিচ্ছে মার্কিন রণতরী ইউএসএস বেনফোল্ড।
রাষ্ট্রসংঘের হিসাব বলছে, শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেই গোটা বিশ্বের ২৯ শতাংশ মানুষ বাস করেন। আর পূর্ব এশিয়ায় বাস করেন বিশ্বের ২৬ শতাংশ মানুষ।
২০২১ সালে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার এক রিপোর্টেও এমন সম্ভাবনার কথাই উঠে এসেছিল। আশঙ্কা, আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ ও মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলিকে টার্গেট করা হচ্ছে।
পুতিন নাকি জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন তিনি। কিন্তু, তাঁর উদ্বেগকে আমল দেয়নি আমেরিকা এবং ন্যাটো।
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, আমেরিকা এভাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভারতকে পাশে চাওয়ায় ভারত সরকার উভয় সংকটে পড়ে যেতে পারে।
রুশ চক্রব্যূহে ইউক্রেন তিনদিক থেকে ঘিরে হামলা চালাচ্ছে পুতিন বাহিনী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনী একই কায়দায় হামলা চালিয়েছিল মস্কোয়।
সেতু তৈরি হলে লাদাখ অঞ্চলে সামরিক দিক থেকে এগিয়ে থাকবে চিন। খুব দ্রুত তারা ভারত সীমান্তে সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্র এনে ফেলতে পারবে।
যুদ্ধের আশঙ্কা উস্কে দিয়ে এমনটাই দাবি করেছ তাইওয়ান। দ্বীপরাষ্ট্রটির দাবি, সমুদ্রে প্রশিক্ষণের আড়ালে তাদের এলাকা দখল করা ছক কষছে লাল ফৌজ।
এই গ্রামগুলি দুটি ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সেখানে সেনাদেরও রাখতে পারে চিন, যা ভারতের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।