সরকার গঠনের জন্যে দাবি জানাবে শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস জোট। দিল্লিতে অনেকগুলি বৈঠকের পর একমত হয়েছে ওই তিনদল।
বুধবার বৈঠক ছিল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপির শীর্ষ নেতা শরদ পাওয়ারের। এই বৈঠকের অব্যবহিত পরেই সােনিয়া গান্ধি আর দেরি করেননি।
মহারাষ্ট্রের অচলাবস্থার মধ্যেই এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির দ্বারস্থ হলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে তাঁর।
বাণিজ্যনগরীর ভবিষ্যত কি- মসনদে কে বিরাজ হবে, মােটের ওপর মহারাষ্ট্রে ছড়ি ঘােরাবে কে- তা নিয়ে হাজারাে জিজ্ঞাসা, উত্তর অধরা।
সময়ের আগেই মহারাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হওয়ার ঘটনায় সরব বিরােধীরা।
কংগ্রেসের কাছ থেকে সােমবার ইতিবাচক ইঙ্গিত পেয়ে শিবসেনা নেতা আদিত্য ঠাকরে এদিন বিকেলেই ছুটে গিয়েছিলেন মহারাষ্ট্রের রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে।
মহারাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনে ৮৮টি আসনের মধ্যে ১০৫টিতে জিতেছে বিজেপি। শিবসেনা ৫৬টি, এনসিপি ৫৪টি এবং কংগ্রেস ৪৪টি আসন পেয়েছে।
ঘােড়া কেনাবেচা হতে পারে এমন আশঙ্কা করেই একটি হােটেলে শিবসেনা সব বিধায়ককে সরিয়ে রেখেছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সেখানেই হাজির হন আদিত্য।
দেবেন্দ্র ফড়নবিশের নেতৃত্বে মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন করা উচিত বিজেপি শিবসেনা জোটের, এমনটাই বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি।
শরদ পাওয়ার বলেন, '২৫ বছর ধরে বিজেপি-শিবসেনা জোট রয়েছে। তাদের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে রাজ্যে নতুন সরকার গঠন করা'।