পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। পদ হারানোর পরে এবার দুর্নীতির মামলায় তদন্তের মুখে পড়লেন ইমরান খান।
আস্থা ভোটে পরাজিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়তে বলা হয়েছে ইমরান খানকে। কিন্তু গদি বাঁচানোর চেষ্টার খামতি রাখেননি পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কুর্সি বাঁচানোর লড়াই ক্রমশ আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। এর মধ্যেই এবার তাঁর জাতির উদ্দেশে ভাষণ বাতিল হয়ে গেল।
সিধুকে পাঞ্জাবের মন্ত্রী করা হোক। এই আবেদন রেখে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংয়ের কাছে ফোন করেছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
তালিবানদের উত্থান প্রসঙ্গে ইমরান খান জানান,এতদিন পরে আফগান মানুষরা দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে ফেললেন।কাবুল দখলের পর স্পষ্ট হয়ে যায় আফগান সরকারের ভাগ্য।
এই মুহুর্তে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি যা, সেখানে কোনও ধরনের রাজনৈতিক সমঝােতা হওয়া সম্ভব নয়, বলা ভালাে জটিল বিষয় হয়ে দাঁড়াবে।
পশ্চিমের দেশ থেকে আমদানি হয়েছে অশ্লীলতা। তাই পাকিস্তানে বাড়ছে ধর্ষণ। এমনই বিতর্কিত মন্তব্য করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
ইমরান খান জবাবি চিঠিতে জানিয়ে দিয়েছেন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধান না হলে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ বা সৌহার্দ্রপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন কখনই সম্ভব নয়।
শােনা যায়, বৃহস্পতিবার চীনের তৈরি ভ্যাকসিন সায়নফর্মের প্রথম ডোজ নেন ইমরান। টিকা নেওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ঘটে বিপত্তি। ইমরান করােনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যান।
পাকিস্তানে অশান্তি ছড়ানাের জন্য ভারত আইএসআইএস জঙ্গিদের মদত দিচ্ছে বলে অভিযােগ তুললেন ইমরান খান।