এদিন বিধানসভায় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করেন তৃণমূল বিধায়কেরা।
আগের দু’বারও বিরোধী শিবিরের অনেক বিধায়ক তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। যদিও বিধানসভায় তাঁরা খাতায়কলমে আগের দলের সঙ্গেই ছিলেন।
বিধানসভার বাজেট অধিবেশন বয়কট করা বিজেপির লক্ষ্য নয়, তার চেয়ে বরং রোজ বিধানসভা বয়কট না করে, ধরনা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বিজেপি।
১২ফেব্রুয়ারি পুরভোট।সল্টলেকে বিজেপির মিছিলকে ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।ইজেডসিসি থেকে বিধাননগর কমিশনারেট পর্যন্ত মিছিলের ডাক দেয় বিজেপি।
শহিদ দিবসে কেন বিরোধী রাজ্যের দলনেতাকে নেতাইয়ে যেতে বাধা দেওয়া হয়েছিল, তা নিয়ে আগেই রাজ্যের কাছে জবাবদিহি চেয়েছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
ফের দলের মুখপত্রে বিজেপি-কে কটাক্ষ করল তৃণমূল। এ বার গেরুয়া শিবিরের অন্দরে সাম্প্রতিক অন্তঃকলহের প্রসঙ্গ তুলে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের সমালোচনা করা হয়েছে।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্য, শুভেন্দু অধিকারী ও হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী।করোনা পরিস্থিতি খারাপ হলে মেলা বন্ধ করতে পারে এই কমিটিই।
ফের রাজ্য রাজ্যপাল সঙ্ঘাতের ইঙ্গিত।নেতাইয়ে শহিদ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার আগেই ঝিটকা জঙ্গলের কাছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে আটকে দেয় পুলিশ।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি ব্লকের ভীমপুরে দাঁড়িয়ে তিনি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে কথা বলেন। গঙ্গাসাগর মেলা প্রসঙ্গে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
আমাদের দাবি, কৃষি ঋণ মুকুব করতে হবে, সারের কালোবাজারি বন্ধ করতে হবে। এই দাবিতে রাজ্যের তিন শতাধিক ব্লকে আমাদের ডেপুটেশন কর্মসূচি চলবে।