বৃহস্পতিবার ভােরে দুর্ঘটনাটি ঘটে ৬ নং জাতীয় সড়কের হরিনায়। খড়গপুর থেকে কলকাতামুখী লেনে একটি দশ চাকা লরি আচমকাই ব্রেক কষে।
অন্ধ্রপ্রদেশের একটি হাসপাতালে ফের অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যু হল রােগীর। সােমবার গভীর রাতে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতির একটি হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে।
২৪ ঘণ্টায় করােনায় আক্রান্ত ২০১৩৬ জন।যা এখনও পর্যন্ত একদিনের নিরিখে সবচেয়ে বেশি।ইতিমধ্যে রাজ্যে মােট আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় করােনার থাবা বসিয়েছে রাজ্যের প্রায় সাড়ে ১৯ হাজার মানুষের শরীরে। আর এই নিয়ে রাজ্যে মােট আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষের গণ্ডি পেরোল।
সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।নবান্নে লােকাল ট্রেন বন্ধ থাকবে বলে ঘােষণা করেছিলেন।বাজার হাটের সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
সংক্রমণের হার বাড়ছে।মৃত্যুর সংখ্যা ২৪ ঘণ্টায় শতাধিক।তবে আশার আলাে করােনাজয়ীরা।স্বাস্থ্য ভবনের রিপাের্টে একদিনে বাংলায় করােনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৭,৬৩৯ জন।
মুম্বার কৌঁসাতে প্রাইম ক্রিটিকেয়ার হাসপাতালে ভােররাতে তিনটে চল্লিশ মিনিট আগুন লাগে। ঘটনায় চারজন রােগীর মৃত্যু হয়েছে। কয়েকজন গুরুতর জখম হয়েছেন।
বিপুল সংখ্যক রােগী করােনায় আক্রান্ত। এক লক্ষেরও বেশি রােগীর দেহে সক্রিয় রয়েছে করােনা। নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা এই প্রথম ১৬ হাজারের গণ্ডী পার করল।
রাজ্যে একদিনে করােনা আক্রান্ত প্রায় সাড়ে ৮ হাজার জন।একদিনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৮,৪১৯ জন।করােনার গ্রাফ উধ্বমুখী থাকলেও এদিন সামান্য হলেও কমেছে মৃত্যু।
করােনা বাড়ছে হু হু করে।শুক্রবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতর যে পরিসংখ্যান দিয়েছে,সেখানেই করােনার গ্রাফ যে কতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, তা সহজেই বােঝা যাচ্ছে।