করোনা নিয়ে কেন্দ্র রাজ্য তরজা তুঙ্গে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সোমবার রাজ্যে আসে দু'টি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল।
প্রতিবাদ জানাতে বারবার পথে নেমেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনা প্রতিরোধের বার্তা দিতে আবারও পথে নামলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতা সহ বাংলার সাত জেলার করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সোমবার পণ্যবাহী বিমানে রাজ্যে এল কেন্দ্রের আন্তঃমন্ত্রকের দু'টি প্রতিনিধি দল।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে লকডাউনকেই প্রধান হাতিয়ার করেছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে হটস্পট এলাকা ধরে র্যাপিড টেস্ট।
রাজ্যে করোনা সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০। গত ২৪ ঘন্টায় ২৪ জনের সংক্রমণ হয়েছে। এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ করোনা রোগির সংখ্যা ১৪৪।
সাংবাদিক বৈঠকে ব্যবসায়িকভাবে তৈরি মাস্ক ছাড়াও, তোয়ালে, গামছা, ওড়না, শাড়ির আঁচলকে কীভাবে মাস্ক হিসেবে কাজে লাগানো যায়, তাও হাতে কলমে দেখিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী
মমতা পরিযায়ী শ্রমিক, পর্যটক এমনকী চিকিৎসা করতে গিয়ে ভিনরাজ্যে আটকে পড়া মানুষজনকে আর্থিক সাহায্য পাঠানোর আশ্বাস দিয়ে স্বস্তি দিলেন।
বৃহস্পতিবার নবান্নে শিল্পসংস্থা এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা বাড়ছে, লকডাউন ভাঙা যাবে না। উপায় নেই, তাই বাধ্য হয়ে মানতে হচ্ছে।
করোনা সংক্রমণের খোঁজে রাজ্য সরকার চালু করতে চাইছে নতুন অ্যাপ 'সন্ধানে'। রাজ্যে করোনার হটস্পট কোথায় রয়েছে তা খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে এই অ্যাপ।
বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের এজলাসে রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি তথ্য গোপন নিয়ে এক জনস্বার্থ মামলার শুনানি চলে।