আগামী বছরের গােড়াতেই একাধিক করােনা টিকার গবেষণা এবং উৎপাদনের ক্ষেত্রে সাফল্যের আশা করছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন।
জনসন অ্যান্ড জনসন-এর ফেজ থ্রি ট্রায়াল শুরু হয়েছিল সেপ্টেম্বরের শেষে। কোম্পানির পরিকল্পনা ছিল আমেরিকা সহ বিশ্বের ২০০টি জায়গায় পরীক্ষা চালানাে হবে।
প্রধানমন্ত্রী জানান, যতদিন না পর্যন্ত করােনা ভাইরাসের ভ্যাক্সিন সকল মানুষের কাছে পৌঁছে না যায় ততদিন পর্যন্ত সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে দেশবাসীকে।
বিশ্বের প্রথম করোনা প্রতিষেধক হিসাবে রাশিয়ায় গত ১১ আগস্ট রেজিস্ট্রেশন হয় স্পুটনিক ভি-এর। ৮ সেপ্টেম্বরেই রাশিয়ার বাজারে চলে আসে রুশ করোনা টিকার প্রথম ব্যাচ।
অ্যাস্ট্রোজেনেকার টিকার ডােজেই যে মহিলা স্বেচ্ছাসেবক অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এমন প্রমাণ মেলেনি। টিকাতে কোনও গলদ নেই।
ব্রিটেনে স্থিগিত করা হলেও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করােনা ভাইরাসের সম্ভাব্য টিকার ট্রায়াল চলছে। তা স্থগিত করা হয়নি।
হন্যে হয়ে করোনা ভ্যাক্সিনের খোঁজ করছে গোটা বিশ্ব। ট্রায়াল চলছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। পিছিয়ে নেই ভারতও।
ভ্যাক্সিন বাজারে আনার দৌড়ে রয়েছে দেশের পাঁচটি সংস্থা। সেরাম, ভারত বায়ােটেক, জাইদাস ক্যাডিলা এই সংস্থাগুলি আশার আলাে দেখাচ্ছে।
রাশিয়ার পর এবার করোনার টিকা আনছে চিন। তিন স্তরের ট্রায়ালের পরে ক্যানসিনো ফার্মাসিউটিক্যাসকে টিকার স্বত্ব দিল চিনের সরকার।
রাম মন্দিরের ভূমিপুজোর আগেই করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন সেখানকার সহকারী পুরোহিত ও ১৬ জন নিরাপত্তারক্ষী।