বিজেপিকে ফের চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন ভােটকুশলী প্রশান্ত কিশাের। আবারও তিনি বিজেপি একশাে পেরােতে পারবে না বলে ঘােষণা করলেন প্রশান্ত কিশাের।
ভােটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর দিন সকালেই নিজের পুরনাে একটি টুইটের কথা প্রকাশ্যে এনে বিজেপি-কে আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশাের।
ভােট ময়দানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্লোগান তৈরি হচ্ছে। বিজেপি নেতা অমিত শাহ ইতিমধ্যেই ঘােষণা করেছেন, এই রাজ্যের ভূমিপুত্রকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে।
প্রবীণ কংগ্রেসি নেতা এবং প্রাক্তন বিধায়ক দেবপ্রসাদ রায় (মিঠু)র সঙ্গে শনিবার দেখা করেছিলেন তৃণমূলের ভােটকৌশলী প্রশান্ত কিশাের (পিকে)।
এইচআরবিসি-র চেয়ারম্যান পদ থেকে পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী'কে সরিয়ে শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
শুভেন্দু অধিকারীর জনপ্রিয়তা এবং তাঁর সাংগঠনিক ক্ষমতা রাজ্য রাজনীতিতে কতটা অপরিসীম তা তৃণমূল সুপ্রিমাে যেমন বােঝেন তেমনই বােঝেন ভােট-কৌশলী প্রশান্ত কিশাের।
প্রশান্ত কিশাের নাগরিকত্ব সংশােধনী আইনের বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেছিলেন। তা নিয়ে জেডিইউ প্রধান নীতিশ কুমারের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য তৈরি হয় এবং তাঁকে বহিষ্কার করা হয় দল থেকে।
কুমারস্বামী ও তাঁর পিতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবেগৌড়া পার্টির অভ্যান্তরীণ চাপ সত্ত্বেও প্রশান্ত কিশােরকে নিয়ােগ করেছেন।
পুরভোটকে ঘিরে রাজনৈতিক পারদ ক্রমশ বাড়ছে। যাদের জয়ী হওয়ার সব চেয়ে বেশি সম্ভাবনা রয়েছে তাদেরকেই প্রার্থী পদ দেওয়া হবে।
২০০৫ সালে বিহার দারিদ্রতম রাজ্যের তকমা পেয়েছিল। এখনও তা অব্যাহত, নীতিশ কুমারের মডেল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়নি।