নাগরিক আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের বিষয়ে নরেন্দ্র মােদি কংগ্রেস দলকেই দায়ী করেছেন।
নাগরিকত্ব সংশােধনী আইন (সিএএ)-এর বিরুদ্ধে যে আন্দোলনের ঢেউ উঠেছিল এই রাজ্যে, তা ক্রমশ সুনামি হয়ে আছড়ে পড়েছে গােটা দেশে।
জেনারেল রাওয়াত ৩১ ডিসেম্বর অবসরগ্রহণ করছেন। তিনি এই প্রথম নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী প্রতিবাদ সম্পর্কে মুখ খুললেন।
ইয়েদুরাপ্পা প্রশাসনের তরফে নিহতের পরিবারকে দশ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘােষণা করা হয়েছিল।
সিএএ নিয়ে শাসক জোটের মধ্যেই কোনও আলােচনা হয়নি বলে বিস্ফোরক মন্তব্য করল পুরানাে শরিক শিরােমণি অকালি দল।
উত্তরপ্রদেশ, অসম ও কর্ণাটকে নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে সংঘর্ষে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলাে থেকে আমজনতার নজর সরাতে প্রশাসন নাগরিকত্ব আইন ও প্রস্তাবিত নাগরিকপঞ্জীকে ব্যবহার করছে বলে মন্তব্য করলেন শরদ পাওয়ার।
জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ওপর পুলিশি দমন-পীড়নের ঘটনার বিরােধিতায় টানা সাতদিন ধরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন, যাই হয়ে যাক নাগরিকত্ব সংশােধনী আইন নিয়ে পিছু হঠার প্রশ্নই নেই।
নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে রবিবারও উত্তপ্ত রাজ্যের বিভন্ন এলাকা। দফায় দফায় রাস্তা অবরােধ করে বিক্ষোভ, রেল অবরােধ, ভাঙচুরের দৃশ্য ধরা পড়েছে।