কিছুদিন আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, এই মারণ ভাইরাস জন্য দায়ী চিন। এমনকী আঙুল তুলেছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র দিকেও।
ঠিক কিসের উপর ভিত্তি করে করোনা মৃত্যুর সংখ্যা ঠিক হচ্ছে তা জানতে চাইল সরাষ্ট্রমন্ত্রক গঠিত আন্তঃমন্ত্রক টিম। একটি দীর্ঘ চিঠি পাঠানো হয়েছে মুখ্যসচিবের কাছে।
চটজলদি পর্যাপ্ত পরিমাণে টেস্ট কিট বানানোর জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বায়োটেকনোলজি ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
করোনা সংক্রমিত এলাকা পরিদর্শন নিয়ে সোমবার থেকেই কেন্দ্র ও রাজ্য সংঘাত চলছিল।
করোনা নিয়ে কেন্দ্র রাজ্য তরজা তুঙ্গে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সোমবার রাজ্যে আসে দু'টি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল।
এই মুহুর্তে কলকাতা, হাওড়া, দুই চব্বিশ পরগণায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই জেলাগুলি রেড জোনে রয়েছে। সংক্রমণের খবর আসছে নদীয়া, হুগলি পশ্চিম বর্ধমান থেকেও।
গত ৪ এপ্রিল থেকে ইতিমধ্যেই চিনের সাংহাই, গুয়াংঝু, শেনঝেন, শিয়ান ও হংকং থেকে ২৪'টি বিমানে করে প্রায় ৩৯০ টন মেডিক্যাল সামগ্রী ভারতে পাঠানো হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের গ্রাফ নাকি নিম্নমুখী হয়েছে সম্প্রতি। সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই দাবি করলেন আমেরিকার নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমো।
ইতিমধ্যেই হাওড়াকে রেড জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পুলিশি তৎপরতা আগের থেকে বহু গুণ বেড়ে গিয়েছে। বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট। চলছে নাকা চেকিং।
রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর চন্দ্রশেখর জানিয়েছে, ৫ মে পরিস্থিতি বিচার করে এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। অর্থাৎ ৭ মে যে লকডাউন উঠে যাবে তা স্পষ্ট করেননি তিনি।