তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অখিলেশ যাদবের ‘সাথ’ যে উত্তরপ্রদেশে বিজেপির হাল 'বিগড়ে' দিতে পারে সেটা বৃহস্পতিবার বারাণসীর জনসভা দেখলেই বোঝা যাবে।
উত্তরপ্রদেশে বিজেপি হারলে কেন্দ্রের ক্ষমতা থেকে ২০২৪-এর বিজেপির চলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা ছাড়া অন্য কিছু নয়। নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে এই বার্তা মমতার।
ইউক্রেনের খারকিভ শহরে রুশ বাহিনীর বোমাবর্ষণে ভারতীয় ডাক্তারি পড়ুয়া নবীন শেখারাপ্পা জ্ঞানগউধরের মৃত্যুর পরই কুটনৈতিক সক্রিয়তা শুরু করল মোদি সরকার।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যখন বারাণসীতে জনসভা করবেন সমাজবাদী পার্টির হয়ে, তখন প্রধানমন্ত্রীর জনসভা করার কথা জৌনপুর ও চাদুয়ালিতে।
ইউক্রেন সংকট নিয়ে ভারত সরকার যে অবস্থান নিয়েছে তাকে সমর্থন জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার এই ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন মুখ্যমন্ত্রী।
ইউক্রেনে নিহত ভারতীয় ছাত্র নবীন। বিস্ফোরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। কর্নাটকের বাসিন্দা নবীন খারকিভের মেডিকেল কলেজের ছাত্র ছিলেন।
ভোটপর্বের একেবারে শেষে যে এইভাবে মর্যাদাপূর্ণ পুরুষোত্তম রামকেও বিরোধীপক্ষ হাইজ্যাক করে নেবে, তা বোধহয় গেরুয়া শিবির আন্দাজ করতে পারেনি।
ইউক্রেন থেকে কলকাতায় ফেরার জন্য বিমানের টিকিট দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হলো। যার জন্য ইউক্রেন ফেরত বাংলার পড়ুয়াদের একপয়সাও খরচ করতে হবে না।
ভারতও যুদ্ধের পথ ছেড়ে শান্তির পথে হাঁটার কথা বলেছে রাশিয়াকে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, আমেরিকা এভাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভারতকে পাশে চাওয়ায় ভারত সরকার উভয় সংকটে পড়ে যেতে পারে।