শিক্ষার সার্বিক মানােন্নয়ন, সম্প্রসারণ এবং পরিকাঠামাে উন্নতিতে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সব পদক্ষেপই যে নির্ভুল এবং সমালােচনার উর্ধ্বে তা বলা যাবে না।
ভোটপর্ব মিটে গেছে।এখন শান্তিপর্ব শুরু হােক।বাংলায় ফিরে আসুক শান্তি , সম্প্রীতি ও ঐক্য।
দীর্ঘ সময় ধরে নির্বাচন চলাকালীন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর সমালােচনা হয়েছে।তার মধ্যে সবচাইতে মারাত্মক অভিযােগ ছিল কমিশনের কিছু কিছু কাজ , কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপিকে সুবিধে করে দিচ্ছে।
শীর্ষ আদালত এখনও দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনাকে সমান বলে গণ্য করেনি।এইসব কথাতে আঘাতপ্রাপ্ত ভাবাবেগে প্রলেপ পড়ে কিনা জানা নেই,কিন্তু ১৯৮৪-র শিখ হত্যা সম্পর্কে উদাসীন মন্তব্যের জন্য সাম পিত্রোদাকে ভর্তসনা করার সময় রাহুল গান্ধি আরও কড়া ভাষা ব্যবহার করতে পারতেন।
গত ১মে গড়চিরােলিতে নকশাল হামলায় ১৫জন পুলিশকর্মী ও তাঁদের ড্রাইভারের প্রাণহানি মধ্য ভারতের রেড় করিডরে উগ্রপন্থী কার্যকলাপ দমনে ব্যর্থতারই পরিচায়ক।
নির্বাচন শেষ পর্যায়ে চলে আসছে।আর ভোটের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে দেশের রাজনৈতিক মহলে বেশি করে অঙ্ক কষা শুরু হয়েছে
সেই প্রথম দফা থেকে ষষ্ঠদফা ভােটে ইলেকট্রনিক ভােটিং মেশিন(ইভিএম)নিয়ে প্রার্থী এবং ভােটারদের অভিযােগের কোনও বিরাম নেই।
তৃণমূলের ভাটপাড়ার প্রাক্তন বিধায়ক এবং স্থানীয় পুরসভার চেয়ারম্যান, অর্জুন সিংকে বারাকপুর লােকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য এই দলের নেতৃত্ব যে টিকিট দেয়নি তা ঠিক অথবা বেঠিক প্রমাণিত হবে ২৩ মে, যেদিন ভােটের ফলাফল ঘােষিত হবে।