• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

হোয়াটসঅ্যাপে ধর্মীয় অবমাননাসূচক বার্তা পাঠানোয় মৃত্যুদণ্ডের সাজা পাকিস্তানের তরুণকে 

ইসলামাবাদ, ৯ মার্চ –  হোয়াটসঅ্যাপে ধর্মীয় অবমাননাসূচক বার্তা পাঠানোয় মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল পাকিস্তানের এক তরুণকে। অপর এক কিশোরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের এক আদালত এই রায় দেয়। দুই দোষীই তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বিবিসি সূত্রে খবর, দুই তরুণকেই মুসলিমদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার দোষে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। ২০২২ সালে

ইসলামাবাদ, ৯ মার্চ –  হোয়াটসঅ্যাপে ধর্মীয় অবমাননাসূচক বার্তা পাঠানোয় মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল পাকিস্তানের এক তরুণকে। অপর এক কিশোরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের এক আদালত এই রায় দেয়। দুই দোষীই তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

বিবিসি সূত্রে খবর, দুই তরুণকেই মুসলিমদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার দোষে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। ২০২২ সালে ১৭ বছরের ওই কিশোর ও ২২ বছরের তরুণের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগকারীর দাবি , তিনি ফোনে ধর্মীয় অবমাননাকর ভিডিও ও ছবি পেয়েছেন তিনটি আলাদা মোবাইল নম্বর থেকে। তদন্তকারীরা খতিয়ে দেখে বুঝতে পারেন, ওই ‘অশ্লীল’ মেসেজগুলি পাঠানো হয়েছিল অভিযোগকারীর ফোনে। এর পর আদালত দুই তরুণকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং সাজা শোনানো হয়। এই পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তরুণের বাবা বিবিসিকে জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ছেলেকে দেওয়া সাজার বিরুদ্ধে লাহোরের হাই কোর্টে আবেদন করেছেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের আইনে ধর্মীয় অবমাননা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই অপরাধের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড। প্রথম বার অবিভক্ত ভারতে এই আইন চালু করেছিল ব্রিটিশরা। পরে পাকিস্তানের জন্ম হলে গত শতকের আটের দশকে সেই সময়ের পাক সরকার এই আইনকে তাদের দেশে বলবৎ করে।

Advertisement

Advertisement