করোনা সংক্রমিত এলাকা পরিদর্শন নিয়ে সোমবার থেকেই কেন্দ্র ও রাজ্য সংঘাত চলছিল।
প্রতিবাদ জানাতে বারবার পথে নেমেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনা প্রতিরোধের বার্তা দিতে আবারও পথে নামলেন মুখ্যমন্ত্রী।
শুধুমাত্র একটানা লকডাউন নয় করোনাকে রুখতে হলে মানুষের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ২০২২ পর্যন্ত, না হলে ভেঙে পড়তে পারে স্বাস্থ্যব্যবস্থা, এমনটাই জানাল হার্ভার্ডের গবেষকরা।
জানা গিয়েছে, লকডাউন যদি নাও বাড়ানো হয়, তাও সামাজিক দূরত্বের উপরে জোর দেওয়া হবে। কারণ এই সামাজিক দূরত্বের মাধ্যমেই এই ভাইরাসকে রোখা সম্ভব।
লকডাউনের মধ্যে দিল্লিতে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
বুধবার প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় বৈঠক থেকে আভাস মিলেছে লকডাউনের সময়সীমা বৃদ্ধি করার পক্ষে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন একটানা ৪৯ দিন লকডাউন করতে পারলে ভালো হয়।
সম্প্রতি এক সমীক্ষায় জানা গেছে, দেশে করোনা আক্রান্তের মধ্যে অধিকাংশই মধ্যবয়সী। জানা যাচ্ছে, আক্রান্তের প্রায় ৬০ শতাংশেরই বয়স ৫০ বছরের কম।
বুধবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে একগুচ্ছ সরকারি পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।