ভোটপর্বের একেবারে শেষে যে এইভাবে মর্যাদাপূর্ণ পুরুষোত্তম রামকেও বিরোধীপক্ষ হাইজ্যাক করে নেবে, তা বোধহয় গেরুয়া শিবির আন্দাজ করতে পারেনি।
বৃহস্পতিবার সাহারনপুরে এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে এসে বিজেপি নেতা অমিত শাহ রাম মন্দির প্রসঙ্গে বিধলেন অখিলেশ যাদবকে।
অযােধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ প্রকল্পের কাজ সম্পর্কে খোঁজ নিতে মুখ্যমন্ত্রী যােগী আদিত্যনাথের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী মােদি।
উদ্ধব ঠাকরে নেতৃত্বাধীন শিবসেনার অভিযােগকে খারিজ করে দিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে বলা হয়, 'রাম মন্দির নির্মাণ প্রকল্প কোনও রাজনৈতিক ইস্যু নয়'।
পাঁচ ফুটের শিবলিঙ্গ মিলেছে রাম মন্দিরের জমি খুঁড়তেই। এমনটাই দাবি করেছে, মন্দির নির্মাণ ট্রাস্ট। আর সেই খবরে উচ্ছ্বসিত বিজেপি এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।
ক্ষোভ নয়, অভিমান উগড়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তিনি বলেন, বিজেপি'র সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলেও হিন্দুত্ববাদের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে।
অযােধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয়ে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য ট্রাস্ট গঠন করার ঘােষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মােদি।
কিছুদিন আগেই সুপ্রিম কোর্ট বহুযুগ ধরে চলে আসা অযােধ্যা বিবাদের রায় দান করেছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে মেনে নিতে পারেনি বহু মানুষই।
ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা ভােটের প্রচারে রাম মন্দির ইস্যুকে প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার করল বিজেপি।
কেন্দ্র সরকার ১৯৯১ সালে রাম জন্মভূমির বিতর্কিত জমি সহ ৬৭ একর জমি অধিগ্রহণ করেছিল।