সেনাবাহিনীতে নিষিদ্ধ হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার। এবার আধা সামরিক বাহিনীতেও ফেসবুকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
গালওয়ান থেকে চিনা সেনা পিছিয়ে যাওয়ার পর এবার চিনের কাছে এই অঞ্চলে তাদের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার মানচিত্র চাইতে চলেছে ভারত।
পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার পেট্রোলিং পয়েন্টে ১৪-এ ফের ঘাঁটি গেড়েছে চিন। এর ফলে ভারতীয় সেনার টহলদারিতে বাধা তৈরি হয়েছে।
ভারতের পক্ষে ১০০ অফিসার-জওয়ান ছিলেন। চিন জড়ো করেছিল প্রায় ৩৫০ সেনা। সংঘর্ষ স্থায়ী হয়েছিল ঘণ্টাতিনেক। ভারত-চিন সংঘর্ষে বিহার রেজিমেন্টের এক কর্নেলের মৃত্যু হয়।
গত সপ্তাহে লাদাখে উভয় দেশের সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষই প্রমাণ করে গত অক্টোবর মাসে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক বৈঠক নিস্ফল হয়েছে ধরে নিতে হবে।
শুধু বিরোধীরা নন, ভারতের প্রাক্তন সামরিক কর্তারাও গালওয়ান'এ চিন-ভারত সংঘাত নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
লাদাখ সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে দাবি করেন, লাদাখে কেউ ঢোকেনি, কেউ ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে বসেও নেই।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সর্বদল বৈঠকে বলেছিলেন, আমাদের সীমান্ত পেরিয়ে ওখানে কেউ ঢুকে আসেনি। আমাদের এলাকায় কেউ ঢুকেও বসে নেই।
ভারত চিন সীমান্তে পরিস্থিতি নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সে শুক্রবার মোদি ও মমতা মুখোমুখি হলেন। মমতা পরিষ্কার করে জানিয়ে দিলেন সরকারের সঙ্গে আছি।
সর্বদল বৈঠকে যোগ দেন সোনিয়া গান্ধি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, শরদ পাওয়ার, সীতারাম ইয়েচুরি, নীতীশ কুমার, উদ্ধব ঠাকরে, কে সি আর, মায়াবতী, অমিত শাহ প্রমুখ।