ভারত বায়ােটেক এবং আইসিএমআরে তৈরি কো ভ্যাকসিন ব্রিটেন এবং ভারতে পাওয়া করােনা ভাইরাসের দুই প্রজাতিকেই রুখে দিতে সক্ষম। এমনটাই জানিয়েছেন ভারত বায়ােটেক।
কলকাতায় ব্রিটেন ফেরত আরও এক ব্যক্তির শরীরে মিলল করােনা ভাইরাস। যদিও ব্রিটেনের সুপার সংক্রমক স্টেনে এই ব্যক্তি এখনও আক্রান্ত কিনা তা জানা যায়নি।
নােভেল করােনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতি নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। এমতাবস্থায় ব্রিটেনের সঙ্গে বিমান সংযােগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল ভারত।
ব্রিটেনের সংসদেও উঠে এল ভারতের কৃষক আন্দোলনের প্রসঙ্গ। আর সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রীতিমতাে অস্বস্তিতে পড়তে হল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে
কোভিড যুদ্ধ জয়ের প্রথম ভাগ ইতিমধ্যেই পাওয়া গেছে।বিশ্বের প্রথম দেশ হিসাবে কোভিড টিকাকরণের জন্য ফাইজার বায়ােএনটেকের ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দিয়েছে ব্রিটেন।
দ্বিতীয় দফায় কোভিড ১৯ এ আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষ ছুঁয়ে ফেলার পরেই গ্রেট ব্রিটেনে এক মাসের জন্য জাতীয় লকডাউন ঘােষণা করলেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
ইউরােপের দেশগুলি আবারও করােনা সংক্রমণের বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন। আবারও নতুন করে বিভিন্ন দেশে লকডাউনের মতাে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কায়েমের দিকেই ঝুঁকছে।
ক্ষমা নয়, এবারও শুধুই গতানুগতিক দুঃখপ্রকাশ। ১৯১৯ সালে অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগের ইংরেজ সৈন্যদের সেই বর্বরতার, সেই অমানুষিকতার ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আশা করা গিয়েছিল বর্তমান ব্রিটিশ সরকার সেই ঘটনার জন্য ভারতবাসীর কাছে ক্ষমা চাইবে কিন্তু বর্বরতার সেই ১০০ বছর পরও, ব্রিটিশ সরকার ঘটনাকে 'দুঃখজনক' বলেই ছেড়ে দিলেন, যা সর্বস্তরের ভারতবাসীকে আঘাত দিয়েছে।
ব্রেক্সিট নিয়ে পরবর্তী দর কষাকষির আগে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেবেন থেরেসা মে।
দিল্লি- একের পর এক খবরের কাগজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ব্রিটেনে। উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। তিনি বলেছেন, ‘এভাবে পরপর সংবাদপত্রের বন্ধ হয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক’। একই সঙ্গে যদিও আশ্বাস দিয়েছেন ‘সংবাদপত্র শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে। কীভাবে জাতীয় এবং আঞ্চলিক কাগজগুলিকে স্থায়ী তহবিল গড়ে দেওয়া যায়, তা খুঁজে বের করা হবে’। ২০১৬ সালের এক… ...