দিল্লি- একের পর এক খবরের কাগজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ব্রিটেনে। উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। তিনি বলেছেন, ‘এভাবে পরপর সংবাদপত্রের বন্ধ হয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক’।
একই সঙ্গে যদিও আশ্বাস দিয়েছেন ‘সংবাদপত্র শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে। কীভাবে জাতীয় এবং আঞ্চলিক কাগজগুলিকে স্থায়ী তহবিল গড়ে দেওয়া যায়, তা খুঁজে বের করা হবে’।
Advertisement
২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় বিবিসি বলেছে, গত ১৮ মাসে ব্রিটেনে আঞ্চলিক ও স্থানীয় ৪৬টি চালু সংবাদপত্র বন্ধ হয়ে গেছে। আর ২০০৫ থেকে ব্রিটেনে সংবাদপত্রের সংখ্যা কমেছে ১৯৮টি।
Advertisement
এর মধ্যে ‘ট্রিনিটি মিরর’ ও ‘জনসন প্রেস’ এর মত সংস্থাকেও কাগজ বন্ধ করতে হয়েছে কিংবা একাধিক সংবাদপত্রকে একত্র করতে হয়েছে। ২০১৬ সালে ‘দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট’ তাদের মুদ্রণ সংস্করণ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়।
লোকসান কমাতে সম্প্রতি প্রভাবশালী দৈনিক ‘দ্য গার্ডিয়ান’ এবং ‘অবজারভার’ তাদের কাগজের আকার ব্রডশিট থেকে ছোট করে ট্যাবলয়েডের আকারে প্রকাশ করছে।
এর আগে ‘দ্য টাইমস’ কাগজের আকারও ছোট হয়, রিচার্ড ডেসমন্ডের সংস্থা ‘নর্দান অ্যান্ড শেল’ প্রকাশিত ‘ডেইলি এক্সপ্রেস’, ‘সানডে এক্সপ্রেস’ এবং ‘ডেইলি স্টার’ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
এগুলি কিনে নিতে আলোচনা করছে মিরর গ্রুপ। ব্রিটেনের জাতীয় না ন্যাশানাল লেভেলের পত্রিকাগুলি তাদের ছাপা সংখ্যা বা প্রিন্ট সারকুলেশন কমিয়ে দিয়েছে।
Advertisement



