বুধবার সকালে গুজরাতের মোধেরার ঐতিহাসিক সূর্যমন্দিরের একটি ভিডিও টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী।
রবিবার দুপুর থেকেই শহরের আকাশ ছিল মেঘলা। বিকেল হতেই কালো মেঘে ঢেকে আসে শহরের আকাশ। এর পরেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ প্রবল বৃষ্টিপাত শুরু হয় শহর জুড়ে।
নির্দিষ্ট দিনেই কেরল হয়ে মূল ভূখণ্ডে ঢুকল বর্ষা। তবে গাঙ্গেয় বঙ্গে সে কবে আসবে এখনই তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না আবহবিদেরা।
সারা দেশব্যাপী বৃষ্টির প্রথম চারদিনে মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ১২০ ছুঁয়েছে। এর মধ্যে বিহার ও উত্তরপ্রদেশেই মৃতের সংখ্যাই সর্বাধিক।
কয়েক হাজার মানুষের দৈনন্দিন জীবন থমকে গেছে। টানা তিন দিন ধরে লাগাতার ভারি বর্ষণের ফলে পাটনা সহ বিহারের একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
প্রবল বর্ষণের ফলে বৃহস্পতিবার ৫ অক্টোবর ১৯১৭ বােম্বের নিচু এলাকাগুলি জলমগ্ন হয়ে পড়ে।
মরশুমি বর্ষণের থাবায় নাজেহাল বাণিজ্যনগরী, আবহাওয়া দফতরে রেকর্ড বলছে ২০০৫ সালের বন্যার পর এবার টানা চব্বিশ ঘন্টায় ভারী বর্ষণ রেকর্ড সৃষ্টি করল।
বেশ কয়েকদিন ধরে চলছে ভ্যাপসা গরম। এবার এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির পূর্বাভাস শােনাল আবহাওয়া দফতর। বর্ষার আগমন হতে চলেছে দক্ষিণবঙ্গে।
এমনিতেই এই বছর বর্ষা দেরিতে আসার কথা ছিল। তবে প্রত্যাশিত দিনের থেকে আরাে দু'দিন দেরিতে দেশে বর্ষা ঢুকবে বলে জানিয়েছিল হাওয়া অফিস।
শনিবার বিকেলে বৃষ্টির ফলে দাবদাহ থেকে সাময়িক স্বস্তি মিলেছিল শহরবাসীর। ফের স্বস্তির খবর শােনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর।