রক্ষীকেই যদি বন্দি করে রেখে ধর্ষণ করা হয় তাহলে তার থেকে বড় ভয়ঙ্কর কিছু হতে পারে না। যারা বন্দি করে এই কুকীর্তি করেছে তারা আবার জেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিক।
শুক্রবার দুপুরে পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমা আদালতে পাঁচ বছরের এক শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে খুন করার অভিযোগে যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিলেন বিচারক।
মেয়েটির অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়াতেই ঘটনাটি জানাজানি হয়। মেয়ের মুখ থেকে সব জানতে পেরে নিজের স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অরবিন্দের স্ত্রী।
‘ অভিযুক্তরা আগে থেকে ঘরে লুকিয়ে ছিলেন। রাতে তিনি বাথরুমে যাওয়ার জন্য বের হতেই তিনজন জাপটে ধরেন এরপরই ঘরের ভিতর ধর্ষণ করা হয়।
মোবাইলের 'টাওয়ার লোকেশন’-এর সূত্র ধরে তাঁকে গ্রেফতার হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর। নির্যাতিতা তরুণী ওই কোচিং সেন্টারের ছাত্রী ছিলেন।
সরকারি আইনজীবী মলয় পাঁজা জানিয়েছেন, দোষী যুবকের সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও তিরিশ হাজার টাকা আর্থিক জরিমানা ধার্য করেন বিচারক।
বৃদ্ধাকে ধর্ষণের ঘটনায় এক সাফাই কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।প্রবীনতম বৃদ্ধার ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়ার ষোলো ঘন্টার মধ্যে সাফাই কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
যাদবপুর থানায় ইতিমধ্যে লিখিত অভিযােগ দায়ের করেছেন এক গবেষক ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেও গােটা ঘটনা জানিয়েছেন তিনি।
এগারাে দিনের মাথায় ফের দলিত কন্যা ধর্ষণের ঘটনা হল খােদ রাজধানী শহরে। ভরদুপুরে পূর্ব দিল্লির ত্রিলােকপুরী এলাকায় প্রতিবেশি যুবক দলিত কন্যাকে ধর্ষণ করে।
এক ধর্ষককে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল ৫১ মাস। এরপর ওই যুক শাস্তি কমানাের জন্য আবেদন করে। সেই আবেদন মেনেও নেন এক মহিলা বিচারপতি।