ঘাসফুলের গড় বলে পরিচিত পুরুলিয়ায় এভাবে বিপর্যয় প্রচণ্ড চিন্তায় ফেলে দেয় তৃণমূল নেতৃত্বকে।
নাগরিকত্ব সংশােধনী আইন (সিএএ)-এর বিরুদ্ধে যে আন্দোলনের ঢেউ উঠেছিল এই রাজ্যে, তা ক্রমশ সুনামি হয়ে আছড়ে পড়েছে গােটা দেশে।
উত্তরপ্রদেশে বিজেপি শাসনকালেই ১৬ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এমনকী জামিয়া মিলিয়ায় ঢুকে সেখানেও পড়ুয়াদের ওপর গুলি চালায় পুলিশ।
সিএএ নিয়ে আন্দোলন চালাচ্ছে বিরােধীরা। এই আন্দোলনের মাঝে লখনউতে তৃণমূলের চার প্রতিনিধি পাঠানাের সিদ্ধান্ত নেয় তৃণমূল।
সিএএ-র তীব্র বিরােধিতা করে নরেন্দ্র মােদি এবং অমিত শাহকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন জমিয়তে উলেমায়ে হিন্দ নেতা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি।
রাজধানীতে পূর্ব দিল্লির সিলামপুর এলাকায় নতুন করে বিক্ষোভের প্রেক্ষিতেই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিরােধীদলগুলি।
নির্বাচনে কোনও রাজনৈতিক দল যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় তার ফলে তারা দেশে স্থায়ী সরকার গড়তে পারে কিন্তু শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের জন্য দেশ গঠন করতে পারে না।
রাজভবনে মুখ্যমন্ত্রী যাবেন কিনা তার কোনও স্পষ্ট উত্তর না দিয়ে রাজ্যপালকে কড়া ভাষায় চিঠি লেখেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সােমবার রাজপথে নেমে এনআরসি-ক্যাবের বিরুদ্ধে গণআন্দোলনের নেতৃত্ব দেন তৃণমূল সুপ্রিমাে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গত ৯ তারিখ খড়গপুরের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, এনআরসি আর ক্যাব (নাগরিকত্ব বিল) মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।