অরুণাচলে আইন মেনে ৭ জন বিধায়কের মধ্যে ৬ জনকে দলে নিয়েছে বিজেপি। এদিকে বিহারে নীতীশের ২৮ জন বিধায়ককে নিজেদের দলে নিতে চাইছে তেজস্বী যাদবের নেতৃত্বধীন আরজেডি।
বিহারে জেডিইউ-এর বিরুদ্ধে ১২২ টি আসনে প্রার্থী দেন চিরাগ। বিজেপি’র বিরুদ্ধে প্রার্থী দেন মাত্র ১৫ টি আসনে।
বিজেপি বনাম আরজেডি, বিহার বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম হবে কোন দল তা নিয়ে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।
মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার হওয়ার গুজবকে নস্যাৎ করে দিলেন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সিনিয়র নেতা সুশীল মােদি।
নির্বাচন কমিশনের নিয়ম মেনে দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে থাকা অপরাধের তালিকা প্রকাশ করতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। এতেই প্রার্থী তালিকায় মাফিয়া'র ছড়াছড়ির বিষয়টি সামনে এসেছে।
সাংবাদিক বৈঠকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার জানান, এবার বিহার বিধানসভা নির্বাচনে জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ) লড়বে ১২২ টি আসনে
রামবিলাস পাসােয়ান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হওয়ায় ছেলে চিরাগ এবং ভাইপাে প্রিন্স রাজের সঙ্গে কথা বলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা।
প্রশান্ত কিশাের নাগরিকত্ব সংশােধনী আইনের বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেছিলেন। তা নিয়ে জেডিইউ প্রধান নীতিশ কুমারের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য তৈরি হয় এবং তাঁকে বহিষ্কার করা হয় দল থেকে।
গান্ধি ময়দানে দলের কর্মীদের জনসভায় রাজ্য নির্বাচন নিয়ে চলা জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নীতিশ কুমার ঘােষণা করেন, এনডিএ'তে থেকেই জেডিইউ বিহারে ভােটে লড়াই করবে।
২০০৫ সালে বিহার দারিদ্রতম রাজ্যের তকমা পেয়েছিল। এখনও তা অব্যাহত, নীতিশ কুমারের মডেল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়নি।