কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, ‘ অশান্তি এড়াতে অবিলম্বে ধরনের রাজ্যকে সমস্ত ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ
বিজেপি-র দাবি, এই ভোটের পর রাজ্য পুলিশের উপর ভরসা উঠে গিয়েছে। বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট সম্ভব নয়।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ আবেদন খারিজ হওয়ার পরই তড়িঘড়ি সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
শুক্রবার দুপুরে শুনানি শেষ হয়েছিল। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চ রায়দান স্থগিত রেখেছিল।
কলকাতা পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী ‘আপাতত দরকার নেই' বলে মনে করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কমিশনের তরফে এই সিদ্ধান্তের কথা রাজভবনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আগামী পুরসভার ভোটে সমস্ত বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইতে আদালতমুখী বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই আদালতে যাওয়ার সম্ভাবনার কথা জানান।
কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার সুষ্ঠু ভোট না চাইলে কোনও বাহিনী দিয়েই ভোট করে লাভ নেই বলে মনে করছে আলিমুদ্দিন।ডিসেম্বরে পুরভোট ধরে নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করেছে বামেরা।
এই তিন কেন্দ্রের ভােট কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে হবে, তা আগেই জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তিন কেন্দ্রেই ভােট হবে ৩০ সেপ্টেম্বর।
শনিবারের কুচবিহারের শীতলকুচির ১২৬ নং বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের হাতে নিহত চারজনের পরিবারের বাড়িতে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিধানসভা নয়টি কেন্দ্রের ৩৩০৯ বুথের মধ্যে প্রায় ৫০ টি বুথে বিজেপিকে ভােট দেওয়ার অভিযােগ উঠল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে।