দিল্লি সীমানায় দীর্ঘদিন ধরে চলা কৃষক আন্দোলনে আপতত ইতি টানলেন কৃষকরা। অনুষ্ঠানিক ভাবে সরকারি চিঠি আসার পরই তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন।
নতুন তিনটি কৃষি আইন নিয়ে কৃষক আন্দোলন,প্রতিবাদ সম্পর্কে তাদের কাছে অনেক নালিশ জমা হয়েছে। কেন্দ্রের পাশাপাশি তিন রাজ্যকে নােটিশ দিল মানবাধিকার কমিশন।
জাতীয় সম্পত্তি নষ্ট, পুলিশের একাধিক অস্ত্র লুঠ করার মতাে ঘটনার অভিযােগ উঠেছে। দিল্লিতে ৬ টি জেলা মিলিয়ে এই এফআরণ্ডলি করা হয়।
সিঙ্ঘু সীমান্তে হেনস্তার শিকার হলেন কংগ্রেস সাংসদ রভনীত সিং বিট্টু। লুধিয়ানার সাংসদের অভিযােগ, জন সংবাদ অনুষ্ঠানের সময় কয়েকজন ব্যক্তি তার ওপর ঘাতক আক্রমণ চালায়।
কৃষক বিক্ষেভে সামিল এক প্রবীণের মৃত্যু হল। মঙ্গলবার সকালে দিল্লি- হরিয়ানা সীমানা সিঙঘুর উষায় টাওয়ার সংলগ্ন এলাকা থেকে এই প্রবীণের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
একটানা কৃষক বিক্ষোভের জেরে দিল্লিবাসীকে পণবন্দি বলে উল্লেখ করে সুরাহার খোঁজে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে চিঠি লিখলেন বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রা।
কৃষি আইন বাতিল নিয়ে বৈঠকে আলােচনা হয় এবং কৃষকরা নিজেদের দাবি স্পষ্ট করে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী সামনে রাখে।কৃষকদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে রাজি হন কৃষিমন্ত্রী।