কয়েক দিন আগে গঙ্গাসাগরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা জানিয়েছিলেন, কোভিড বাড়লেও এখনই লকডাউনের পথে যাবে না রাজ্য।
রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে রাজ্যে কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন ৯৭৪ জন। যা গতকালের চেয়ে ১২৮ বেশি।
কোনও অফিসে যদি কোনও কর্মী করােনা আক্রান্ত হন, তবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অফিস বন্ধ করে দেওয়ার প্রয়ােজন নেই। স্যানিটাইজেশনের পর চালু করা যেতে পারে সেই অফিস।
অমিত শাহের মতে, ১৫ দিনের পরিবর্তে ৭ দিন অন্তর কনটেনমেন্ট জোনের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে হবে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের।
স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙতেই রাজ্য জুড়ে আপাতত সপ্তাহে দু'দিন করে পুরোপুরি লকডাউন কার্যকর করা হবে।
স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, করোনা সংক্রমণ রুখতে এবার থেকে প্রতি সপ্তাহে দু'দিন করে পশ্চিমবঙ্গে পুরো লকডাউন হবে।
আগেই মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন টেস্ট যত বাড়বে, কেস তত বাড়বে। শনিবার মুখ্যসচিব রাজীব সিন্হা আরও এক ধাপ এগিয়ে জানালেন কোভিডের চেয়েও বেশি স্পিড আমাদের।
যত দিন যাচ্ছে করোনা'কে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ছে সাধারণ মানুষের শরীরে। সম্প্রতি সময়ে একটি রিপোর্টে এমনই তথ্য সামনে এসেছিল।
মহারাষ্ট্র জুড়ে লকডাউনের বিধি নিষেধ শিথিল করার তোড়জোড় শুরু হয়েছে। তবে লকডাউন চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
শনিবার কেন্দ্রীয় সরকার নির্দেশিকা জারি করে জানালো একমাত্র কনটেনমেন্ট জোন ছাড়া আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন জারি থাকছে।