এনআরএস হাসপাতালে একসঙ্গে ৮ জন রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে চিকিৎসকদের।
টোল ফ্রি নম্বরে অভিযোগ জানাতে পারবেন ডাক্তার থেকে রোগীর পরিবার।
শুক্রবার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সর্বাত্মক রূপ নেয়। রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের পদত্যাগ করায় চিকিৎসা ব্যবস্থা একরকম ভেঙে পড়ে।
পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসকদের কর্মবিরতি ও প্রতিবাদকে সমর্থন জানিয়ে শুক্রবার দিল্লি, মুম্বই, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, কেরল, পাঞ্জাব, বিহার, অসম ও হায়দরাবাদের চিকিৎসকরা একদিনের কর্মবিরতিতে সামিল হলেন।
রােগী মৃত্যুতে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযােগ তুলে হাসপাতালে চড়াও হওয়ার ঘটনা এ রাজ্যে নতুন নয়। হাতের সামনে পাওয়া চিকিৎসককেই মারধর করে ক্ষোভ মিটিয়েছেন মৃতের পরিজনরা।
রাজ্য জুড়ে নির্বাচন উত্তর দাঙ্গার কেন্দ্রবিন্দু এখন সরে গিয়েছে সরকারি হাসপাতাল চত্বরে।
বিক্ষোভ বন্ধ করে ডাক্তারদের কাজে ফিরতে অনুরােধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভােট পরবর্তী হিংসা এবং এনআরএস কাণ্ডের ঘটনায় উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।
ইচ্ছে ছিল, তাই উপায় খুঁজতে অসুবিধা হয়নি। ডাক্তারদের বিক্ষোভের মধ্যেও সাধারণ মানুষের কথা ভেবে চিকিৎসা পরিষেবা সচল রাখতে হাসপাতালের প্রেসিডেন্টের ইচ্ছে ছিল প্রকল।
জুনিয়ার চিকিৎসক পরিবহ মুখােপাধ্যায়ের মার খাওয়ার প্রতিবাদে হাসপাতালের অন্যান্য জুনিয়ার চিকিৎসকদের একটানা কর্মবিরতির জেরে এদিন চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন অসংখ্য রােগী