পশ্চিমবঙ্গ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সরকারের দু'হাজার কোটি টাকা বাজার থেকে তোলার কথা ছিল কিন্তু তার চেয়েও পাঁচশো কোটি টাকা বেশি ঋণ নবান্নের।
এত আর্থিক প্রকল্প ও ভাতার চাপ সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতাে হিমশিম খাচ্ছিলেন রাজ্য সরকারে কর্মীরা। সেই চাপ এবার কিছুটা কমবে বলে আশা করছেন অনেকে।
ফের বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে জাতীয় স্তরে জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকল্প। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই চাহিদার শীর্ষে তার নবতম প্রকল্প 'স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড'।
দুয়ারে রেশন, মহিলাদের হাত খরচ এবং পড়ুয়াদের ক্রেডিট কার্ড-একুশের ভােটের আগে ইস্তেহারে তিনটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঋণ পরিশােধের সময় আর বাড়ানাে সম্ভব নয়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হলফনামার ভিত্তিতে এই পর্যবেক্ষণের কথা জানালাে সুপ্রিম কোর্ট।
এখন যে সব রাজ্য জিএসটি ক্ষতিপূরণ মেটাতে কেন্দ্রের কথা মতাে ঋণ নিতে রাজি হয়েছে, তাদেরই নিঃশর্তে আরও বেশি ঋণের অনুমতি দিচ্ছে মােদি সরকার।
২৭ মার্চ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শশীকান্ত দাস ঘোষণা করেন, সমস্ত টার্ম লোনের ওপর তিনমাস মোরাটোরিয়াম থাকবে।
করোনা মােকাবিলায় লকডাউনের জেরে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও অতিক্ষুদ্র শিল্পসংস্থাগুলি।
চলতি আর্থিক বছরে সরকার ১২ লক্ষ কোটি টাকা ধার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। এমনিতেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে বন্ড জমা রেখে সরকার টাকা ধার নেয়।
রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ড. অমিত মিত্রের পৌরহিত্যে সোমবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি রাজ্যস্তরের বিশেষ ব্যাঙ্কার্স কমিটির (এসএলবিসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।