এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার, যে হিংসা এতদিন গ্রামীণ বাংলায় সীমাবদ্ধ ছিল তা এখন এক কঠিন মুহুর্তে সরকারি বণ্টন ব্যবস্থা অর্থাৎ রেশন ব্যবস্থার ওপর আছড়ে পড়েছে।
গত চব্বিশ ঘন্টায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এক লাফে বাড়ল ৮৫ জন, মৃত ৭ জন। ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৩৪৪।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে পাঠানো সরকারি চাল ফেরত পাঠাল অনুব্রতর জেলা বীরভূম।
আর রাখঢাক করে নয়, এবার সরাসরি রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়'কে চিঠি দিয়ে জবাব দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দীর্ঘ পাঁচ পাতার চিঠি মুখ্যমন্ত্রী বৃহস্পতির পাঠিয়েছেন রাজভবনে।
একদিকে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে সহযোগিতার আশ্বাস অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ। বুধবার দ্বৈত ভূমিকায় নামতে দেখা গেল রাজ্য সরকারকে।
দিলীপ ঘোষের অভিযোগ একদিকে যখন কেন্দ্র বলছে যে পশ্চিমবঙ্গে ১৫২ জন করোনা পজেটিভ পাওয়া গেছে, সেখানে রাজ্য সরকার বলছে ১১০ জন।
করোনার মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণের জবাবেই রাজ্যে লকডাউন ভাঙা নিয়ে মঙ্গলবার ফের কেন্দ্রীয় সরকারকে তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বুধবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে একগুচ্ছ সরকারি পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রোজগারহীন অসংগঠিত ক্ষেত্রে দিনমজুরদের জন্য মাসিক এক হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়ার জন্য 'প্রচেষ্টা' নামে নতুন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করলেন মমতা।
এবার থেকে আর প্রতি সপ্তাহে রেশন দোকানে গিয়ে হত্যে দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না গ্রাহককে। মাসের পন্য একটি দিনেই তুলে নিতে পারবেন।