রাজনীতির কঙ্কালসার চেহারার ছবিটা ফের দেখা গেল বাংলার বুকে। মৃত ব্যক্তিরা কোন দলের সমর্থক, তাঁদের কী অপরাধ, তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে ঠিকই।
পর্যবেক্ষকদের বক্তব্য, তিন রাজ্য আগে কিসের ভিত্তিতে জায়গা পেয়েছিল এবং এ বছরই বা কেন পেল না তা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর টুইট দেখে বোঝা যাচ্ছে না।
কলকাতা পুরভোটে তৃণমূলের বিপুল জয়ের পর নাম না করে বিজেপি-কে খোঁচা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সুব্রত মুখোপাধ্যায় মানেই রাজনীতিক বিচক্ষণতা, নিজস্ব রাজনীতির একটা ভাবনা, মৌলিক বিষয়ে নিজের চিন্তার অভিব্যক্তি এবং তার সঙ্গে সঙ্গে হাসি, মজা।
বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে রাজনৈতিক ক্যারিশমা দেখিয়েছেন,তাতে তাঁর প্রতি ভারতের অন্য রাজ্যে বিজেপি-বিরোধী শক্তির সমর্থন থাকবে আশা করা যায়।
এনসিবি তাদের হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য যথেষ্ট সময় পেয়েছেন।এনসিবি’র আর্জি খারিজ করে আরিয়ানদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারপতি।
ভবানীপুরে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিতবেন, এ নিয়ে কোনও সংশয় ছিল ন তবে কত ভোটের ব্যবধানে জিতবেন, তা নিয়ে তৃণমূলে হিসেবনিকেশ চলছিল।
শনিবার রাতে টুইটে তিনি লিখেছেন, অনেক ধন্যবাদ। তবে আর রাজনীতিবিদ নয়। আমি রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছি। কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্য হিসাবে থেকে যাব।
ত্রিপুরা রাজনীতিতে সরকারের বিরুদ্ধে পথে হাঁটলাে সিপিএম।তারা এবার বয়কট রাজনীতিতে। ত্রিপুরার রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান পদটি খালি হয়ে পড়ে রয়েছে
অভিষেক বলেন, ত্রিপুরায় সংগঠন বাড়াচ্ছে তৃণমূল। সেখানে পা রাখতেই ভয় পাচ্ছে বিজেপি। ওদের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে গিয়েছে।