সোমবার নবান্নে ১১ দলকে ডাকা হয়েছিল সর্বদলীয় বৈঠকে। বৈঠকে করোনা রুখতে রাজনৈতিক রং ভুলে সবাই একযোগে কাজ করবে সেই বার্তাই দেওয়া হয়েছে এদিনের বৈঠক থেকে।
করোনা আবহের মধ্যেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে সংসদের অধিবেশন ছেড়ে রাজ্যের তৃণমুলের সাংসদরা।
কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই রাজ্যপ্রশাসনকে কলকাতা সহ দেশের ৭৫ জেলায় লকডাউনের প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আজ সোমবার বিকেল ৫'টা থেকে লকডাউন কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। এই লকডাউন চালু থাকবে ২৭ মার্চ রাত ১২'টা পর্যন্ত।
করোনার প্রভাব ক্রমশ বাড়ছে। ইতিমধ্যে এ রাজ্যে সংখ্যাটি বেড়ে হল ৫। তবে এর আগে যে তিনজনের দেহে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে তারা সবাই বিদেশ থেকে ফিরেছিলেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, দোকান বাজার সব খোলা থাকবে, কিছু সীমান্ত বন্ধ হলেও পণ্যের কোনও ঘাটতি হবে না রাজ্যে।
পিকে'র হাত ধরেই বাংলায় দিদিকে বলো এবং বাংলার গর্ব মমতার মতো কর্মসূচি গ্রহন করেছে রাজ্যের শাসক দল।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে মুখ্যমন্ত্রীর জন্য একটি লিফট পুরোপুরি বন্ধ করা হল।
করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা নিয়ে লন্ডন থেকে ফিরে ডাক্তারি পরীক্ষা না করে এক তরুণের শহরের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোয় ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাজ্যে কৃষিজাত পণ্যের যাতায়াতে সব বাধা উঠে যাচ্ছে। ১ এপ্রিল থেকে এই নিয়ম কার্যকর হচ্ছে। এই নির্দেশ বুধবার নবান্ন থেকে ঘােষণা করেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।