একদা নরেন্দ্র মােদির ভোট কৌশলী ছিলেন তিনি। এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির ব্যাপার-স্যাপারে পেশাদার পরামর্শ দেন।
কেন্দ্রে বিজেপি সরকার গঠনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দু'কোটি মানুষ কেন, দুজন মানুষের গায়ে হাত দিয়ে দেখাক। আমি বেঁচে থাকতে বাংলায় নাগরিকপঞ্জি চালু করতে দেব না।
১৯৯০ সালে ১৬ আগস্ট কলকাতার হাজরা মােড়ে প্রদেশ কংগ্রেসের ডাকা বন্ধ পালনে অবস্থান বিক্ষোভে ছিলেন তৎকালীন রাজ্য কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নাগরিকপঞ্জি নিয়ে বিধানসভায় সর্বসম্মত প্রস্তাব আনছে রাজ্য সরকার। কংগ্রেস, বাম এবং তৃণমূল কংগ্রেস সদস্যরা আগামী ছয় তারিখে আলােচনা করে প্রস্তাব আনতে উদ্যোগী হয়েছেন।
সােমবার সকাল হতেই বন্ধ সফল করতে রাস্তায় নেমে পড়ে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। সকাল থেকেই দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।
শনিবারই প্রকাশিত হয়েছে অসমের চূড়ান্ত নাগরিকপঞ্জী। এই নাগরিকপঞ্জীতে ১৯ লাখের বেশি মানুষের নাম বাদ পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সবুজ পােশাক পরেই গেরুয়া শিবিরে নাম লেখালেন শােভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার বিকেলে বিজেপির সদর দফতরে।
পুজো কমিটিগুলিকে আয়কর দফতরের নােটিশ দেওয়ার বিরুদ্ধে রাস্তায় নামছে তৃণমূল।
আগামীর কথা ভেবে দৌড় শুরু করেছেন শাসক নেতারা। এতদিন দলের শীর্ষ স্তর থেকে যে কর্মসূচি ঘােষণা করা হতাে তা বাস্তবায়িত করত শাসক নেতারা।