শরিয়ত আইনে দেশ চালাবে তালিবান, জানালেন আফগানিস্তানের তালিবান সুপ্রিমাে হাউবাতােল্লা আখুজাদা। ইসলামিক আমিরশাহী দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে আফগানিস্তান।
আফগান মহিলারা কাবুলে পাকিস্তান ও আইএসআইয়ের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাল। সেই বিক্ষোভ মিছিলে পাক বিরােধী স্লোগান উঠল। এই মিছিল থামাতে তালিবান গুলি চালায়।
নতুন আফগান সরকার ঘােষণা করা হল তালিবানের তরফে। তবে মােল্লা আবদুল গনি বরাদর নয়, তালিবান সরকারের শীর্ষে বসলেন মহম্মদ হাসান আখুন্দ।
দেশের একাধিক জায়গায় সম্প্রতি লিটার প্রতি পেট্রোলের দাম ১০০ টাকা পার করে গিয়েছে। এই ইস্যুতে বার বার কেন্দ্রের দিকে অভিযােগের আঙুল তুলছে বিরােধীরা।
অন্তঃসত্ত্বা পুলিশ কর্মীকে গুলি করে হত্যা করল তালিবানরা। ঘাের প্রদেশের এই ঘটনায় মহিলাদের প্রতি কট্টরপন্থী ইসলামিক গােষ্ঠীর মনােভাবের প্রতিফলন ঘটল।
আফগানিস্তানে দীর্ঘ কুড়ি বছর পর ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে উজ্জীবিত তালিবানদের এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন-কাশ্মীরের মুসলিমদের নিয়ে কথা বলার অধিকার তাদের আছে।
তালিবানদের প্রত্যাবর্তনে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গােটা বিশ্বের মানুষ।ভারতের মুসলমানদের একাংশ রীতিমতাে উল্লসিত তালিবানের আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলের ঘটনায়।
মন্ত্রিসভায় নিয়ে হাক্কানি গােষ্ঠী এবং কান্দাহারের মােল্লা ইয়াকুব গােষ্ঠীর মধ্যে মতবিরােধ দেখা দিয়েছে।যা সরকার গঠনের আগেই অস্বস্তিতে ফেলল তালিবানকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন,প্রয়ােজনে আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা চালাবে আমেরিকা।তালিবানের মুখের কথা নয়,কাজ দেখে নীতি নির্ধারণ করা হবে।
প্রায় ৮,৫০০ কোটি ডলারের অস্ত্র আফগানিস্তানে ফেলে এসেছে আমেরিকা। এগুলি আমেরিকায় নিয়ে আসা সেদেশের সেনাবাহিনীর পক্ষে সম্ভব হয়নি।