চলতি আর্থিক বছরে সরকার ১২ লক্ষ কোটি টাকা ধার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। এমনিতেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে বন্ড জমা রেখে সরকার টাকা ধার নেয়।
লকডাউনের ফলে একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়া সংশ্লিষ্ট ক্ষুদ্র, মাঝারি ও প্রান্তিক শিল্প ক্ষেত্রটি চাঙ্গা করাই এখন মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
করোনাভাইরাসে সংক্রমণের কারণে গোটা দেশের অর্থনীতিতে ভীষণভাবে প্রভাব পড়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৬ মাসের জন্য জিএসটি সংগ্রহ স্থগিত রাখতে পারে মোদি সরকার।
আয়কর ছাড়াও সরকারের তরফ থেকে জিএসটি এবং কাস্টমস রিফান্ড হিসেবে ব্যবসায়ীদের ১৮ হাজার কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
টুইটে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন ভাবছি আগামী রবিবার থেকে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব, টুইটারের মতাে সমস্ত সােশ্যাল মিডিয়া থেকে সরে যাব। আপনাদের জানিয়ে দেব।
অর্থনীতিতে শ্লথগতি, লাগামছাড়া মুদ্রাস্ফীতি দুয়ে মিলে 'স্ট্যাগফ্লেশন'-এর এক ভয়ংকর অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে ভারতে। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অমিত মিত্র।
এনআরসির প্রতিবাদে উত্তাল দেশ, তার মধ্যেই উত্তেজনার পারদকে আরও একধাপ চড়িয়ে রামলীলা ময়দানে ভারত বাঁচাও সমাবেশ থেকে দেশকে রক্ষা করার আহ্বান দিল কংগ্রেস।
কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধি মোদি সরকারকে দেশের আর্থিক মন্দার জন্য দায়ী করে তীব্র সমালােচনা করেছেন।
নরেন্দ্র মােদির দ্বিতীয় পর্বের মন্ত্রিসভায় স্বাস্থের কারণে যােগ না দেওয়া অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি জিএসটি নিয়ে প্রথম মত প্রকাশ করেছেন সােশ্যাল মিডিয়ায়।
কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে পেট্রল ও ডিজেলের ওপর একটি নির্দিষ্ট হারে জিএসটি লাগু করা হবে বলে জানালেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি। দুটি পােট্রপণ্যের ওপর ১৮ শতাংশ বা ২৮ শতাংশ যেকোনও একটি হারে জিএসটি বসানাে হবে।