‘জীবনে যদি দীপ জ্বালাতে নাহি পারো, সমাধি পরে মোর জ্বেলে দিও' --- সতীনাথের কণ্ঠে গানটি বোধহয় প্রধানমন্ত্রী মোদিজির ভীষণ পছন্দ হয়েছে।
অর্থনৈতিক বিপর্যয়, দেউলিয়া সঙ্গে রাজাপক্ষে গণবিক্ষোভে ধুঁকতে থাকা দেশের পরিস্থিতি সামলাতে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা সোমবার ইস্তফা দিয়েছেন।
শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের একটি এজলাস কক্ষে অগ্নিকাণ্ডের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটে। এদিন বেলা পৌনে ১১ টা নাগাদ বিদ্যুতের তারের পোড়া গন্ধ পান অনেকে।
'প্রথমে আমার ছোট মা কাকিমাকে কুড়ুল দিয়ে কোপানো হয় তারপর পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। সকলে হাত জোর করে বলেছে, তাও শোনেনি ওরা।'
রাজনীতির কঙ্কালসার চেহারার ছবিটা ফের দেখা গেল বাংলার বুকে। মৃত ব্যক্তিরা কোন দলের সমর্থক, তাঁদের কী অপরাধ, তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে ঠিকই।
শনিবার সন্ধ্যায় কলকাতার ট্যাংরায় একটি চামড়ার গুদামে ভয়াবহ আগুন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন। পরে আরও ১০ টি ইঞ্জিন পৌঁছয়।
পিঠে তৈরি করতে গিয়ে আগুনে পুড়ে মৃত্যু হলো স্ত্রীর। গুরুতর অগ্নিদগ্ধ হয়ে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন স্বামী।
তড়িঘড়ি জখমদের হলদিয়াস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের কলকাতায় পাঠানো হচ্ছে বলে খবর।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের ঠিক ওপরের অংশের ছাদ থেকেই গলগল করে ধোঁয়া বেরোতে দেখা গিয়েছিল। দমকল কিছুক্ষণের মধ্যে গিয়েই বিষয়টি সামাল দেয় ওইদিন।
বাণিজ্যনগরীর লালবাগ এলাকার একটি নির্মীয়মান বহুতল আবাসনে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। মুম্বই ফায়ার ব্রিগেড আগুন নিয়ন্ত্রণে এনে দ্রুত উদ্ধারকাজে করেন।