গত বাংলা বছরটা কেমন কেটেছে তা নিয়ে আলোচনায় না বসে, আগামী বছরটা যেন ভাল কাটে , আনন্দে কাটে এবং সুস্থ জীবন নিয়ে কাটে, তার জন্য আমাদের সবার প্রার্থনা করা উচিত।
প্রত্যেক সামরিক বাহিনীরই বৈরিতা ও শান্তি উভয় সময়ের জন্যই সাহস ও উল্লেখযােগ্য অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া বা সম্মানিত করার বিস্তৃত ব্যবস্থা রয়েছে। রিবন, পদক ও অন্যান্য স্বীকৃতি চিহ্নকে সেনারা তাদের উর্দিতে ধারণ করে থাকে, যা তাদের মর্যাদা বাড়ায় এবং বহুস্তরীয় কাঠামােয় তাদের অবস্থানকে চিহ্নিত করে থাকে। সেইভাবে এই প্রশ্নও উঠে আসছে যে, গত মাসে সীমান্ত পেরিয়ে… ...
ভারতীয় জনতা পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও অন্যতম শীর্ষনেতা এল কে আদবানির এটা কোনও সমাপ্তিসঙ্গীত নয়, কারণ তিনি জনজীবন থেকে সরে দাঁড়ানাের কোনও ইঙ্গিত দেননি, যদিও তাঁর দলের কিছু লােক এটা চাইছিলেন।
ভারতের ঐক্য,সম্প্রীতি এবং সুমহান ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য দেশবাসীর কাছে আবেদন জানালেন দেশের প্রথিতযশা,শিল্পী, সাহিত্যিক, লেখক এবং সাংবাদিকরা।
ভোটের দিন এগিয়ে আসছে। গরম বাড়ছে। বাড়ছে ভােটের উত্তাপও। এপ্রিল-মে মাসের তীব্র দহনে দগ্ধ ভােট। এখন এটা প্রায় রেওয়াজে এসে দাঁড়িয়েছে। ভােটাররা গলদঘর্ম হয়ে ভােটের লাইনে দাঁড়াবেন-- সূর্যের প্রখর তাপ তাদের মাথার ওপর-- দীর্ঘক্ষণ অত্যন্ত অস্বস্তিকর অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে অবশেষে সেই ক্ষণ আসা যখন তাঁরা আঙুল ছোঁয়াবেন, তাঁদের পছন্দের প্রার্থীদের প্রতীকচিহ্নে।
সামনে সাধারণ নির্বাচন। দেশজুড়ে আজ সাজ সাজ রব পড়ে গেছে। পরিবেশ দুষণের নেপথ্যে মানুষের দায় বিপুল। নির্বাচনকে ঘিরে পরিবেশ দুশন সংক্রান্ত বিধি তৈরির আজ প্রয়োজন। না হলে ভবিষ্যতে গভীর বিপদের আশঙ্কা। তারই অন্যতম, অতিমাত্রায় প্লাস্টিক ব্যবহার।
একেবারে একশত ভাগ স্বচ্ছ ভাবমূর্তির কয়জন প্রার্থী লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মানোয়নপত্র পেশ করছেন?
লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে 'একলা চলো'র লড়াই শুরু হয়ে গেল। কথার তুবড়ি ছোটানোর শক্তি যতই থাকুক, এখন ভোটে মানুষের সমর্থন লাভে কোন দলের কত শক্তি যাচাই হবে। আর সেটাই হবে কোনও রাজনৈতিক দলের আসল শক্তি।