ভোটের দিন এগিয়ে আসছে। গরম বাড়ছে। বাড়ছে ভােটের উত্তাপও। এপ্রিল-মে মাসের তীব্র দহনে দগ্ধ ভােট। এখন এটা প্রায় রেওয়াজে এসে দাঁড়িয়েছে। ভােটাররা গলদঘর্ম হয়ে ভােটের লাইনে দাঁড়াবেন-- সূর্যের প্রখর তাপ তাদের মাথার ওপর-- দীর্ঘক্ষণ অত্যন্ত অস্বস্তিকর অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে অবশেষে সেই ক্ষণ আসা যখন তাঁরা আঙুল ছোঁয়াবেন, তাঁদের পছন্দের প্রার্থীদের প্রতীকচিহ্নে।
সামনে সাধারণ নির্বাচন। দেশজুড়ে আজ সাজ সাজ রব পড়ে গেছে। পরিবেশ দুষণের নেপথ্যে মানুষের দায় বিপুল। নির্বাচনকে ঘিরে পরিবেশ দুশন সংক্রান্ত বিধি তৈরির আজ প্রয়োজন। না হলে ভবিষ্যতে গভীর বিপদের আশঙ্কা। তারই অন্যতম, অতিমাত্রায় প্লাস্টিক ব্যবহার।
একেবারে একশত ভাগ স্বচ্ছ ভাবমূর্তির কয়জন প্রার্থী লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মানোয়নপত্র পেশ করছেন?
লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে 'একলা চলো'র লড়াই শুরু হয়ে গেল। কথার তুবড়ি ছোটানোর শক্তি যতই থাকুক, এখন ভোটে মানুষের সমর্থন লাভে কোন দলের কত শক্তি যাচাই হবে। আর সেটাই হবে কোনও রাজনৈতিক দলের আসল শক্তি।
জনসঞ্জগকালে যার বেশি প্রয়োজন তা হল বিনয় ও মুখে হাসি। ওই দুইকে সম্বল করে প্রার্থীরা এখন মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন-- যাকে চেনেন না, জানেন না, কোনওদিন দেখেননি, তাঁকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরছেন, অথবা হাত চেপে ধরে জিজ্ঞাসা করছেন, 'কেমন আছেন, সব ভালো তো?' হাত ছেড়ে দেওয়ার আগে মোক্ষম কথাটা না বললে চলে কি করে? 'আপনার সমর্থন পাব তো?'
আম আদমি পাৰ্টি (আপ) ও তার দিল্লি সরকার গ্ৰহণযোগ্য চিরাচব়িত প্ৰকাশ্য আচরণের প্ৰথা লংঘন করার একটা গুণ অজৰ্ন কব়েছে। তবু মঙ্গলবার রাতে অরবিন্দ কেজব়িওয়ালের বাড়িতে যা ঘটেছে সেটা তাঁর সন্দেহজনক মানের বিচাব়ে গুরুতরই বলতে হবে। শিব়োনাম লেখকরা মাঝে মাঝেই আপ-এব রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আমলাতন্ত্রের ঝামেলার কথা উল্লেখ কব়ে থাকেন কিন্তু তাঁরা ভাবতে পাব়েননি ব্যাপারটা শাবীব়িক …