পুলিশকে মৃত কিশোরের ভাই জানিয়েছে, তার দাদাকে চার পাঁচ জন মিলে খুব মারধর করছিল। প্রচন্ড মারধর করায় তার দাদার গলা শুকিয়ে যায়। সে জল খেতে চাইলেও তাকে জল দেওয়া হয়নি। মৃত কিশোরের ভাই গ্রামের লোকজনকে জড়ো করতে চিৎকার করতে শুরু করে। লোকজন এসে ঠেকানোর চেষ্টা করলেও লাভ হয়নি। মার খেয়ে ওই কিশোর যখন প্রায় আধমরা হয়ে যায় তখন তাকে ছাড়া হয়। পুলিশে খবর দেন এলাকার মানুষই । পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে কিশোরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও তাকে বাঁচানো যায়নি।
কিশোরের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিশ চার জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হন মুদির দোকানের মালিক প্রকাশ শর্মাও। গ্রেপ্তার করা হয় অভিষেক শর্মা, দীপক শর্মা এবং ছোটু শর্মাকে। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করা হয়।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



