সম্প্রতি পার্থকাণ্ডে ধাক্কা খেয়েছে মন্ত্রিসভার গ্রহণযোগ্যতা। কোটি কোটি টাকা আর্থিক তছরূপের জন্য ধাক্কা খেয়েছে তৃণমূলের ভাবমূর্তি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহের সঙ্গে শুক্রবার রাতে তাঁদের বৈঠকে পরবর্তী মন্ত্রিসভার খসড়া প্রায় চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে বলে বিজেপির একটি সূত্রের খবর।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় আসন্ন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নকভিও ইস্পাত মন্ত্রী রামচন্দ্র প্রসাদ সিংয়ের।
রাজ্য রাজ্যপাল সংঘাত। বাংলায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাজভবন ও নবান্নের বিরোধ আর কোনও নতুন খবর না।শিক্ষাক্ষেত্রেও সংঘাত একাধিকবার ঘটেছে।
এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক বসে। যে কোনও অধিবেশনের আগে এ ধরনের বৈঠক হয় প্রথামাফিক। এদিনের সকালের বৈঠকে কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তৃতীয় দফায় একাধিক চমক দিয়ে মন্ত্রিসভা গড়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। তরুণদের উপর ভরসা রেখে একাধিক দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর পদে বসানো হয় তাদের।
এবারে যারা মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী সহ তাদের সিংহভাগ প্রথম বার বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিধায়ক হয়েছে।
নবান্ন সুত্রে জানা গিয়েছিল পরবর্তী মন্ত্রিসভার বৈঠক হবে ২ আগস্ট। কিন্তু আচমকাই দিল্লি যাওয়ার আগে বিশেষ বৈঠক ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী ভয় দেখাচ্ছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কী কারণে মন্ত্রীসভার বদল হচ্ছে, তা বলতে পারব না। এটা তাঁদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত।
বিধানসভা ভােটের দলীয় প্রার্থীদের ঘােষণার পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন বাংলায় ফের সরকারে ফিরে বিধান পরিষদ গঠন করা হবে।