রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী , করোনায় দৈনিক সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি কলকাতায়। একদিনে এখানে ৫৫০ জন নতুন করে কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন।
মানুষ করোনা বিধি উড়িয়ে দিয়ে রং খেলায় মেতেছিলেন তার জেরে সংক্রমণ আবার বৃদ্ধি পায় কিনা তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন চিকিৎসক এবং রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা।
করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। সোমবার দক্ষিণ কলকাতার কমান্ড হাসপাতালে তিনি এই টিকা গ্রহণ করেন।
দৈনিক সংক্রমণ বাড়লেও কমেছে মৃতের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩২৫ জনের। দৈনিক সংক্রমণ বা পজিটিভিটি রেট প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ।
পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে থাকায় রাজ্যে আরও কড়া কোভিডবিধি জারি হতে পারে। বৃহস্পতিবার নবান্নে এমনই ইঙ্গিত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কয়েক দিন আগে গঙ্গাসাগরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা জানিয়েছিলেন, কোভিড বাড়লেও এখনই লকডাউনের পথে যাবে না রাজ্য।
কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন মিলিয়ে ১০ লক্ষ টিকা মজুত রাখা হয়েছে। ১টা এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, ৩টে ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স, ১০০টা অ্যাম্বুলেন্স রাখা হয়েছে মেলায়।
মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন খান আরো বলেন যে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মেদিনীপুর পৌর এলাকায় যারা মারা গিয়েছেন তাদের কেউ সরকারি ক্ষতিপুরণ থেকে বাদ যাবেনা।
টানা ১৮ সপ্তাহ ধরে আমেরিকায় এক লক্ষেরও বেশি শিশু সংক্রমিত হয়েছে। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে এ পর্যন্ত ২১ লক্ষ শিশু সংক্রমিত হয়েছে।
কোভিডে মৃতদের পরিবারকে অর্থ সাহায্যের কথা থাকলেও, তা ঠিক মতো করেনি রাজ্যগুলি। মহারাষ্ট্র-সহ একাধিক রাজ্যের কাজে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করল সুপ্রিম কোর্ট।