বৃহস্পতিবার গােটা দিনভরই ছিল আকাশের মুখভার। শহরে কোথাও হাল্কা ঝিরঝিরে বৃষ্টির। সাথেই জোলাে হাওয়ায় শীতের কম্পন বেশ ভালাে অনুভূত হয়।
ডিসেম্বরের প্রথম দিনেই কমল তাপমাত্রার পারদ। তবে এই সপ্তাহেই উপভােগ করা যাবে না জমাটি শীত, জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
সারা দেশব্যাপী বৃষ্টির প্রথম চারদিনে মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ১২০ ছুঁয়েছে। এর মধ্যে বিহার ও উত্তরপ্রদেশেই মৃতের সংখ্যাই সর্বাধিক।
কয়েক হাজার মানুষের দৈনন্দিন জীবন থমকে গেছে। টানা তিন দিন ধরে লাগাতার ভারি বর্ষণের ফলে পাটনা সহ বিহারের একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
রাতে প্রবল বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়ল মুম্বইয়ের বেশ কিছু এলাকা। মায়ানগরীতে আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।
মরশুমি বর্ষণের থাবায় নাজেহাল বাণিজ্যনগরী, আবহাওয়া দফতরে রেকর্ড বলছে ২০০৫ সালের বন্যার পর এবার টানা চব্বিশ ঘন্টায় ভারী বর্ষণ রেকর্ড সৃষ্টি করল।
শনিবার বিকেলে বৃষ্টির ফলে দাবদাহ থেকে সাময়িক স্বস্তি মিলেছিল শহরবাসীর। ফের স্বস্তির খবর শােনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
ক্রমশ স্থলপথের দিকে এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ফণী। এর জেরে ওড়িশা, অন্ধ্র প্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে উপকুলাঞ্চলে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় মােকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তার জন্য তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।